আগুন সামনে আসতেই খবর দেওয়া দমকলে। ঘটনাস্থলে দমকলের একটি ইঞ্জিন পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। স্কুলে আগুন লাগলেও খুব বড় অঘটন সামনে আসেনি। তবে বড় বিপদের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দিতে পারেননি কেউই। সকলেই বলছেন, আগুন যথাসময়ে চোখে না পড়লে বড় ক্ষতি হতে পারত। ছোট ছোট পড়ুয়ারা বড় বিপদের মুখোমুখি হত।
advertisement
আরও পড়ুন: চার মামলায় যাবজ্জীবন, দশ দিনে ন’টি মামলায় সাজা ঘোষণা! প্রযুক্তির গুণে নজির গড়ল পুলিশ
যদিও দমকল কর্মীদের প্রাথমিক অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছিল। তবে শিক্ষক ও দমকল কর্মীদের তৎপরতায় কোন হতাহতের ঘটনা হয়নি। যদিও মাল্টি জিমের রুমে থাকা সরকারি স্কুল ব্যাগ ও বেশকিছু স্কুল ইউনিফর্ম আগুনে পুড়েছে বলে জানা গিয়েছে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি, বিদ্যালয়ে আর কী কী ক্ষতি হয়েছে সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এই অঘ্নিকাণ্ডের ফলে অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্কুল ছুটির ঠিক আগে ক্যাম্পাসে আগুন লাগার কারণে চিন্তিত হয়ে পড়েন অনেকে। পাশাপাশি, পড়ুয়াদের মধ্যেও হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। তারা রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। কিন্তু সকলের যুদ্ধকালীন তৎপরতার জেরে বড় বিপদ এড়ানো গিয়েছে।
