বন্যার কারণে শিলাবতী নদীতে জল বেড়ে ভেঙে গিয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা দুই নম্বর ব্লকের ঘোষকিরা গ্রামের শিলাবতী নদীর ওপর অস্থায়ী কাঠের সেতুটি। যার ফলে চরম সমস্যায় পড়তে হয় ঘোষকিরা শীর্ষা, খুড়সি, ধর্মপোতা, কল্লা-সহ একাধিক গ্রামের সাধারণ মানুষকে। বাঁশের সাঁকো ভেঙে যাওয়ায় নৌকায় করে চলতে ঝুঁকির পারাপার। তাই গ্রামবাসীরা নিজেদের উদ্যোগে বাঁশ ও অন্যান্য সামগ্রিক দিয়ে যাতায়াতের জন্য তৈরি করল বাঁশের সাঁকো। তবে গ্রামবাসীদের ওই এলাকায় দীর্ঘদিনের দাবি কংক্রিটের যোগাযোগ ব্যবস্থা যাতে হয় প্রশাসনের উদ্যোগে। তবে কবে ব্রিজ তৈরি হবে উত্তর নেই কারও কাছে।
advertisement
আরও পড়ুন: খেলতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৭ বছরের শিশু, শোকে বিহ্বল পরিবার
এলাকার মানুষ অপেক্ষায়, কবে কংক্রিটের ব্রিজ হবে। এলাকার ১০ থেকে ১২ টি গ্রামের সাধারণ মানুষদের যাতায়াত ওই নদীর উপর দিয়ে। ফলে নদীতে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয় স্কুল পড়ুয়া থেকে মুমূর্ষু রোগীদের। স্বাধীনতার ৭৮ বছর পর ঘোষকিরা গ্রামে মাটির রাস্তা থেকে ঢালাই রাস্তা হয়েছে। খুশি এলাকার মানুষ। এখন একটাই দাবি কংক্রিটের ব্রিজের। চন্দ্রকোনা দুই পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অলোক ঘোষ জানান, চন্দ্রকোনা দুই ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় বন্যায় অস্থায়ী সাঁকোগুলি ভেঙে গিয়েছিল বেশ কিছু জায়গায় প্রশাসনের উদ্যোগে তা মেরামত করা হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ঘোষকিরা এলাকায় শিলাবতী নদীর ওপর ব্রিজের ঘাটাল মাস্টারপ্লানে আবেদন করা হয়েছে। গ্রামবাসীরা নিজেদের উদ্যোগে বাঁশ ও অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে তৈরি করলেন বাঁশের সাঁকো। গ্রামবাসীদের নিজেদের উদ্যোগে সাঁকো তৈরি করাকে সাধুবাদ জানিয়েছে প্রত্যেকেই।





