নাজিরা বিবি সহ অন্যান্য অভিভাবক অভিভাবকদের অভিযোগ, ২০০ গ্রাম ডালে ৫০ জন পড়ুয়াকে চালানো হয়। ডালে জল ছাড়া কিছু খুঁজে পাওয়া যায় না। আবার ডিম দেওয়া নিয়েও রয়েছে কারচুপি। শাক সবজির ক্ষেত্রেও বাসি খাবার দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: গোদের উপর বিষফোঁড়া! বৃষ্টি নয়, এবার জলে ডোবা খানাকুলের নতুন চিন্তা DVC, জানুন
advertisement
যদিও অভিভাবকদের অভিযোগ মানতে নারাজ পশ্চিম মেদিনীপুরের ওই কেন্দ্রের শিক্ষিকা। সরকারি নিয়ম মেনে বাচ্চাদের জন্য খাবার তৈরি করা হয় এবং সেই খাবার দেওয়া হয় বলে দাবি তার। শিক্ষিকা সুমনা রায় মন্ডল দাবি করেছেন, নিয়ম মেনে তিনি খাবার দিয়ে থাকেন। যেদিন গোটা ডিম সেই দিন গোটা ডিম দেওয়া হয়, যেদিন অর্ধেক সেদিন অর্ধেক। খুদে পড়ুয়াদের খাবার নিয়ে কখনওই কোনরকম কারচুপি করা হয় না।
আরও পড়ুন: অতিবৃষ্টিতে শুধু সবজি চাষিরা নন, চাপে ইনারাও! কীভাবে দিন কাটবে, বাড়ছে চিন্তা
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান গ্রাম পঞ্চায়েতের সুপারভাইজার। তিনি অভিভাবকদের অভিযোগ শোনেন এবং বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। এখন দেখার বিষয় আগামিদিনে ওই অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রের সমস্যার সমাধান হয় কিনা। দেখার বিষয় এলাকার বাসিন্দারা কেন্দ্রের কাজকর্ম নিয়ে সন্তুষ্ট হন কিনা।