এমন ঘটনার পর তড়িঘড়ি তদন্তে নামে কুলটি ফাঁড়ির পুলিশ। কুলটি থানার পুলিশ তদন্তে নেমেই একের পর এক তথ্য সংগ্রহ করার কাজ শুরু করে। আর পুলিশি তদন্তেই জানা যায়, জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই এমন খুনের ঘটনা ঘটেছে। এখন প্রশ্ন? কারা এই খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত? পুলিশ তদন্তে নেমে খুব কম সময়ের মধ্যেই এমন ঘটনায় জড়িত তিনজনকে গ্রেফতার করে।
advertisement
আরও পড়ুন: দাম ৫০ টাকা থেকে ১০ হাজার! পুজোর দেবীর সাজের চাহিদা তুঙ্গে, তবুও আক্ষেপ শিল্পীদের! কেন?
পশ্চিম বর্ধমানের পুলিশি তদন্তে এমন খুনের ঘটনায় যারা গ্রেফতার হয় তারা মৃত ব্যক্তির আত্মীয়। গ্রেফতার করা হয় জাভেদ বারিকের খুড়তুতো ভাই ইন্তেখাব আলম এবং খড়তুতো বোন ফারনাজ ও তার গাড়ির চালককে। তিনজনকে গ্রেফতার করার পর পুলিশ তদন্তে আরও চারজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হল। নিয়ামত ফাঁড়ির পুলিশ নতুন করে চারজনকে গ্রেফতার করেছে।
আরও পড়ুন: আগে পালিত হত ৭ সেপ্টেম্বর, এখন হয় ৮! কেন আচমকা বদলে যায় সাক্ষরতা দিবস পালনের দিন? জানুন
এই ঘটনায় নতুন করে যে চারজন গ্রেফতার হয়েছেন তারা হলেন মহম্মদ এহেসান, মহম্মদ ফাইজল শা, মহম্মদ আদিল আলম এবং মহম্মদ সুলতান। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে আদিল গুলি চালিয়েছিল। নিহত জাভেদ বারিকের ভগ্নিপতি আসিফ এই শুটার গ্যাঙের সঙ্গে পাঁচ লক্ষ টাকার চুক্তি করেছিলেন। এখনও পর্যন্ত এই খুনের ঘটনায় সাত জন গ্রেফতার হলেও মূল অভিযুক্ত আসিফ কিন্তু পলাতক। পুলিশ তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে।