TRENDING:

বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার মাসুল? আবাসের ঘর পেল না গোটা গ্রাম

Last Updated:

গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য তথা বিজেপি নেতা নির্মল বেরার অভিযোগ, "এই গ্রাম, অর্থাৎ, বুথের মানুষ সরকারি সমস্ত পরিষেবা থেকে বঞ্চিত। এই নিয়ে তাঁরা একাধিক বার ব্লক প্রশাসনের কাছে লিখিত আবেদনও জানিয়েছেন। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি।" তাঁর দাবি, কলাইকুন্ডা গ্রামের মানুষ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#দক্ষিণবঙ্গ: রয়েছে আধার কার্ড। ভোটার কার্ড, ভাঙাচোরা বসতবাড়িও রয়েছে। কিন্তু আবাস যোজনার তালিকায় আসেনি গ্রামের কোনও ব্যক্তির নাম। তবে কি গ্রামে কোনও দরিদ্র পরিবারই নেই?
advertisement

এর পিছনে, অন্য যুক্তি খাঁড়া করছেন এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য। তাঁর দাবি, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে এই গ্রাম থেকে জয়লাভ করেছিল বিজেপি। সেইকারণেই হয়ত শাসকদল তৃণমূল গ্রামের সবরকমের সরকারি পরিষেবা আটকে রাখছে।

আরও পড়ুন: 'রেগুলার' মুখ্যমন্ত্রী নন..., অভিষেক না, শুভেন্দুর নিশানায় এবার মমতা! বর্ধমানের 'সেই' সভা থেকে যা বললেন...

advertisement

এতক্ষণ যে এলাকা নিয়ে কথা হল, তা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর এক নম্বর ব্লক। এই পাঁচবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতেরই কলাইকুন্ডু গ্রাম। এখানকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, কোনও কারণ ছাড়াই বারবার তাঁদের নানা ধরনের সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি।

আরও পড়ুন: ১০/১২ ডিগ্রিতে থামছে না! ঠান্ডার ধামাকা ইনিংস এবার কলকাতায়! উবুড়-চুবুড় শীতে যা হতে চলেছে আগামী দু'দিনে...

advertisement

কলাইকুন্ডু গ্রামে ভোটার সংখ্যা প্রায় হাজার। গ্রামবাসীদের দাবি, আবাস যোজনার তালিকাতে গ্রামের কোনও মানুষেরই নাম নেই। কিন্তু গ্রামের প্রত্যেকটি মানুষই আবাস যোজনায় বাড়ি পাওয়ার উপযোগী। ভাঙাচোরা মাটির বাড়িতে অধিকাংশ মানুষের জীবনযাপন। তারপরও কেন আবাস যোজনার তালিকায় গ্রামের কারোর নাম এল না, তা বুঝেই উঠতে পারছেন না তাঁরা।

গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য তথা বিজেপি নেতা নির্মল বেরার অভিযোগ, "এই গ্রাম, অর্থাৎ, বুথের মানুষ সরকারি সমস্ত পরিষেবা থেকে বঞ্চিত। এই নিয়ে তাঁরা একাধিক বার ব্লক প্রশাসনের কাছে লিখিত আবেদনও জানিয়েছেন। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি।" তাঁর দাবি, কলাইকুন্ডা গ্রামের মানুষ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।

advertisement

বিজেপি নেতার এই অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান দিপালি ঘোষ। তাঁর দাবি, শুধু কলাইকুন্ডু গ্রাম নয় এরকম আরও বেশ কয়েকটি গ্রাম সংসদ তালিকা থেকে বাদ গিয়েছে। এ ব্যাপারে তিনি দুঃখিত।  ব্লক প্রশাসনকেও তিনি বিষয়টি জানিয়েছেন।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

সুকান্ত চক্রবর্তী

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার মাসুল? আবাসের ঘর পেল না গোটা গ্রাম
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল