আরও পড়ুন: বাবাই আবিরের বিরাট চাহিদা, গ্রামে গ্রামে দেদার বিক্রি
হুগলির এই এলাকার মোট সাতটি পুজোকে কেন্দ্র করে মানুষের উৎসাহ উদ্দীপনা এখন তুঙ্গে। সাতটি পুজোর মধ্যে একটি মন্দিরে প্রতিষ্টিত আছে পাথরের বিগ্ৰহ। বাকি ৬ টি প্রতিমা পূজিত হয়। শরৎকালে দুর্গাপুজোর সময় তিথি ধরে ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষে একই সময়ে একই তিথিতে অনুষ্ঠিত হয় এখানকার বৈষ্ণোদেবীর পুজো। ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠীতে হয় বোধন । এরপর সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী দশমী মোট পাঁচ দিনব্যাপী এখানে বৈষ্ণোদেবীর পুজো চলে।
advertisement
কথিত ইতিহাস অনুযায়ী, বহু বছর আগে গ্রামের কয়েকজন যুবক ভিন রাজ্যে কর্মরত অবস্থায় কাশ্মীর বেড়াতে গিয়েছিলেন। সেখানে বৈষ্ণোদেবী দর্শন করে ছবি নিয়ে ফেরেন তাঁরা। পরবর্তীকালে সেই ছবি একটি ক্লাবের উদ্যোগে প্রথম পুজো শুরু হয়। পরবর্তীকালে সেই পুজোকে কেন্দ্র করে একের পর এক নতুন পুজো তৈরি হয়েছে সিঙ্গুরে পহলামপুর পূর্বপাড়া এলাকায়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
বাঘের উপর অধিষ্ঠিত্রী দেবী এখানে আট হাত বিশিষ্ঠ। প্রত্যেক হাতেই থাকে অস্ত্র। ফাল্গুন মাসের শুক্ল পক্ষে এখানে একই উৎসাহ উদ্দীপনায় পুজিত হয়ে আসছেন বৈষ্ণোদেবী। পুজোর সময় ভিন রাজ্যে কর্মরত যুবকেরা বাড়ি ফেরেন প্রত্যেক বছর। গ্রামের বাসিন্দাদের আত্মীয়-স্বজনরা দূর-দূরান্ত থেকে এই সময় আসেন।
রাহী হালদার