শুক্রবার সকালে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দেখতে পায় হাসপাতালের মধ্যেই গলায় গামছা জাতীয় কিছু দিয়ে ফাঁস দেওয়া রয়েছে। চিকিৎসক পরীক্ষা করে দেখেন মৃত অবস্থায় আছে। যদিও এই বিষয় সুপার ও ডেপুটি সুপার প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কিভাবে রোগী আত্মহত্যা করতে পারল কেন কর্তৃপক্ষ দেখতে পেল না তাই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অন্যান্য রোগীর পরিবার।
advertisement
আরও পড়ুন – Vinesh Phogat Come Back: অবসর ভেঙে রিংয়ে ফেরার ঘোষণা ভিনেশ ফোগটের, লক্ষ্য লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিক্স
ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে। নরেন্দ্রনাথ বাবুর মৃতদেহ উদ্ধার করে শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে পুলিশ সূত্রে। পাশাপাশি এই ঘটনা কিভাবে ঘটল কারও নজরদারির ফাঁক বা গাফিলতি আছে কিনা তা নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত বলে মনে করছে রোগীদের পরিবারের মানুষজন।
মৃতের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, নরেন্দ্র নাথ ভুঁইয়া বেশ কিছু দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। টিবি রোগ ধরা পড়তেই মানসিক অবসাদে ভুগেছিলেন। তিনি আরও অসুস্থ হলে তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান হয়। তবে এই ধরনের ঘটনা ঘটে যাবে তা কল্পনাও করতে পারেননি পরিবারের সদস্যরা। শুক্রবার দুপুরে দেহ ময়না তদন্তের পর দেহ তুলে দেওয়া হবে পরিবারের সদস্যদের হাতে বলেই পুলিশ জানিয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ প্রশাসন।






