দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের পর সেই সেতু নির্মাণও শুরু হয়। তবে নিম্নচাপে সেই সেতু এখন জলের তলায়। যার জেরে নানারকম সমস্যা সম্মুখীন হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সেতু পার করে জোরাহিড়া উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়তে আসে পড়ুয়ারা। এই পরিস্থিতিতে তারা এক প্রকার গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। ফলে পড়াশোনা শিকেয় উঠেছে। তাছাড়াও এলাকার প্রধান বাজারও সেতু পার করেই আসতে হয়। বন্যার কারণে কোনও রাস্তা না থাকায় প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছেন না সেতুর ওপারের বাসিন্দারা।
advertisement
আরও পড়ুন: মহকুমার প্রতিশ্রুতি রক্ষার পর এবার হাসপাতাল, ধুপগুড়িতে আবার খুশির খবর
সেতু সারাইয়ের জন্য যে অস্থায়ী রাস্তা তৈরি করা হয়েছিল সেই রাস্তারও আর চিহ্ন নেই, রয়েছে শুধুই জলস্রোত। গ্রামের বাসিন্দা সৌরভ আচার্য বলেন, এই পরিস্থিতিতে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। প্রতিবছর একটু বৃষ্টি হলেই এমনটা হয়। ঘরের বাচ্চা থেকে বয়স্ক সবাই আটকে পড়েছে। স্কুলে যেতে পারছে না, বাজার যেতে পারছে না।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী