TRENDING:

আড়াই বছরের শিশুর কাণ্ড বিজ্ঞানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে! কীভাবে এমন সম্ভব? বিরল ঘটনার ব্যাখা পাচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরাও

Last Updated:

Fingerprint Matches: দু'বছর সাত মাসের এক শিশু এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে, যা বিজ্ঞানকেও প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। নিজের আঙুলের ছাপ দিয়ে বাবার ফিঙ্গারপ্রিন্ট-লক করা মোবাইল ফোন খুলে ফেলছে অনায়াসেই। বাবার মোবাইলেই থাকা ফোনপে, গুগল পে, পেটিএম-সহ বিভিন্ন অ্যাপ, যা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দ্বারা সুরক্ষিত সবগুলোতেই প্রবেশ করতে পারছে একরত্তি সৌনক।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: দু’বছর সাত মাসের এক শিশু এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে, যা বিজ্ঞানকেও প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙ্গার সাহা পাড়ার বাসিন্দা গোবিন্দনাথ সাহার ছেলে সৌনক সাহা নিজের আঙুলের ছাপ দিয়ে বাবার ফিঙ্গারপ্রিন্ট-লক করা মোবাইল ফোন খুলে ফেলছে অনায়াসেই।
advertisement

এমন ঘটনা দেখে গোবিন্দনাথ সাহা প্রথমে অবাক হয়ে যান, যখন দেখেন তাঁর লক করা ফোন ছেলের আঙুলের ছাপেই খুলে যাচ্ছে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে সকলে হতবাক হয়ে যান। পরে আরও পরীক্ষা করতে ছেলেকে নিয়ে স্থানীয় কিয়স্কে গিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেশিনে টাকা তোলার চেষ্টা করলে সেটিও সফল হয়। শুধু তাই নয়, দু’দিন পর দেখা যায় শিশুটি হাতের আঙুল নয়, পায়ের আঙুল দিয়েও বাবার হাই-সিকিউরিটি ফোনের লক খুলে ফেলছে। এখানেই শেষ নয়, চাঞ্চল্য বাড়ায় আরও একটি ঘটনায়। বাবার মোবাইলেই থাকা ফোনপে, গুগল পে, পেটিএম, টিভিএস, বাজাজ ফিনান্স-সহ বিভিন্ন অ্যাপ, যেগুলো ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে সুরক্ষিত, সবগুলোতেই প্রবেশ করতে পারছে সৌনক।

advertisement

আরও পড়ুনঃ জেলা জুড়ে পুলিশের কড়া পাহারা, এদিক ওদিক হলেই দাণ্ডা মেরে করবে ঠাণ্ডা! উল্লেখযোগ্য হারে কমছে দুর্ঘটনা, কোথায় এমন নজির?

এমনকি বাবার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে টাকা তোলাও সম্ভব হয়েছে তার মাধ্যমে। অথচ ফোনের সিকিউরিটি সেটিংসে দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র গোবিন্দনাথ সাহার দু’টি ফিঙ্গারপ্রিন্টই রেজিস্টার্ড রয়েছে। শিশুর কোন আঙুলের ছাপ সিস্টেমে যোগ করা নেই। তাহলে কীভাবে সম্ভব হচ্ছে এমন?

advertisement

View More

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আড়াই বছরের শিশুর কাণ্ড বিজ্ঞানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে! কীভাবে এমন সম্ভব?
আরও দেখুন

চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, পৃথিবীতে কোন দুই মানুষের ফিঙ্গারপ্রিন্ট এক হওয়ার নজির নেই। তাই ফিঙ্গারপ্রিন্টকে পরিচয় প্রমাণের অন্যতম নির্ভরযোগ্য মাধ্যম ধরা হয়। এই ঘটনার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এমন ঘটনা অত্যন্ত বিরল। কেন এটি ঘটছে তা পরীক্ষা করে দেখা দরকার। প্রতিবেশীরা বলছেন, এটি ঈশ্বর প্রদত্ত এক আশ্চর্য প্রতিভা। তবে একইসঙ্গে পরিবারের মনে তৈরি হয়েছে নতুন আতঙ্ক, ছোটবেলায় যা বিস্ময়, বড় হলে তা বাবার বায়োমেট্রিক নিরাপত্তার ঝুঁকি হয়ে উঠবে না তো! বিষয়টি এখন রীতিমতো ভাবাচ্ছে সকলকে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
আড়াই বছরের শিশুর কাণ্ড বিজ্ঞানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে! কীভাবে এমন সম্ভব? বিরল ঘটনার ব্যাখা পাচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরাও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল