তবে ভূমিকম্প নাকি অন্য কোনও কারণে এই কম্পন, তা এখনও স্পষ্ট নয়৷ তবে ভূমিকম্প হয়েছে বলে ধরে নিয়েই আতঙ্ক ছড়ায় জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে৷ কম্পন অনুভূত হতেই শীতের রাতে অনেকেই বাড়ি ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন৷
তবে ঝাড়গ্রাম জেলায় কম্পন হলেও লাগোয়া বাঁকুড়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের মতো লাগোয়া জেলাগুলিতে কোনও কম্পন অনুভূত হয়নি৷ ভূমিকম্প হয়েছে বলে আবহাওয়া দফতর থেকেও কোনও খবর মেলেনি৷ তবে ঝাড়গ্রাম জেলার বহু বাসিন্দাই কম্পন অনুভব করেছেন৷ দ্বিতীয় দফায় বেশ কয়েক সেকেন্ড কম্পন স্থায়ী হয় বলেও সমাজমাধ্যমে দাবি করেছেন কেউ কেউ৷
advertisement
আরও পড়ুন: কাজের ফাঁকে ‘বোনকে’ নিয়ে শান্তিনিকেতনে! বেসামাল হয়ে দুর্ঘটনা, আটক পুলিশকর্মী
ঝাড়গ্রামের খুব কাছেই কলাইকুন্ডা সেনা ছাউনি৷ রাত সাড়ে নটা নাগাদ প্রথম বার কম্পনের পর অনেকে ভেবেছিলেন বায়ুসেনার কোনও মহড়া অথবা সেই সংক্রান্ত কোনও কারণে হয়তো কম্পন অনুভূত হচ্ছে৷ কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই জানা যায় বায়ুসেনা সেরকম কোনও মহড়া চালায়নি৷ এর কিছুক্ষণের মধ্যেই দ্বিতীয় কম্পন অনুভূত হয়৷ এর পরেই আতঙ্ক ছড়ায় জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে৷
গত শনিবারই ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল বাংলাদেশ৷ রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৬৷ সেই ভূমিকম্পের জেরে কম্পন অনুভূত হয়েছিল এ রাজ্যের বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া একাধিক জেলায়৷