এই সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত হিসেবে দ্রুত পরিচিত হয়ে উঠলেও। এখানে এসে পর্যটকরা সেরকম সুযোগ সুবিধা পেতেন না। ফলে অসুবিধা হত। সেই সমস্যার সমাধান করতে উদ্যোগী হন পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর কুমার জানা।
advertisement
ইতিমধ্যে কলকাতা থেকে সরাসরি গাড়ি নিয়ে এখানে আসার জন্য কালিবঙ্গাল ঘাট ও চাঁদমারি ঘাটে পল্টন জেটি করা হয়েছে। রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে। এরসঙ্গে ওই এলাকাটি জিবিডিএ-র সঙ্গে যুক্ত করলে আরও পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সুন্দরবনের অপরূপ শোভা থেকে শুরু করে সমুদ্র সৈকত সবই রয়েছে এখানে। গোবর্ধনপুরের সমুদ্র সৈকত প্রায় ১৫ কিলোমিটার লম্বা এবং ১০ কিলোমিটার চওড়া। বিস্তীর্ণ সমুদ্র সৈকতের পাশেই রয়েছে ধনচির জঙ্গল।
আরও পড়ুন: ভারতীয় ১ টাকা নিয়ে এই ‘দেশে’ গেলেই ‘মালামাল’…! কত হবে জানেন? শুনলেই চমকে উঠবেন!
ফলে পর্যটকদের জন্য এই গোবর্ধনপুর নি:সন্দেহে আকর্ষণীয় একটি জায়গা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু অনেকেই এখন এখানে গিয়ে সমস্ত কিছু সুযোগ সুবিধা না পাওয়ায় আর যেতে চাইছেন না সেখানে। সেই সমস্যা সমাধান করতে এবার নতুন পরিকল্পনা করা হয়েছে।
নতুন এই পরিকল্পনার ফলে গোবর্ধনপুরে পর্যটক আরও বাড়বে বলে আশাবাদী স্থানীয় বাসিন্দারা। পর্যটনের নতুন দিগন্ত এখানে খুলে গেলে স্থানীয়রাও উপকৃত হবেন। এছাড়াও এই জায়গাটি আরও পরিচিতি পাবে বলে মত স্থানীয়দের। ফলে নতুন করে আশায় বুক বাঁধছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক