তাই ট্রেন চলাচলে কোনও প্রভাব পড়েনি। কিন্তু প্রায় আট ঘন্টা কেটে গেলেও এখনও ট্র্যাকে ট্রেনটিকে ওঠানো যায়নি। তার চেষ্টা চালাচ্ছেন রেল কর্মীরা। করমণ্ডল এক্সপ্রেসের পর বারবার ট্রেন দুর্ঘটনা কবলে পড়ায় রেলের বিরুদ্ধে নানা প্রশ্ন উঠে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: তৃণমূলের ২১ জুলাই সমাবেশে এসে চিকিৎসা পেলেন হাজার মানুষ, হাসপাতালেও রেফায় শয়ে-শয়ে! কী ঘটল?
advertisement
এবারই প্রথম নয়, গত জুন মাসেই খড়গপুরের কাছে আরও একবার লাইনচ্যুত হয় মালগাড়ি। দুর্ঘটনা ঘটেছিল দক্ষিণ-পূর্ব রেলের খড়গপুর ডিভিশনে! খড়গপুর নিমপুরা আরামবাটির কাছে একটি মালগাড়ি লাইনচ্যুত হয়ে গিয়েছিল। রেলসূত্রে খবর, লুপ লাইনে থাকা মালগাড়িটির পিছনের বগির চাকা খুলে বেরিয়ে গিয়েছিল। ওই লাইনে কোন যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করে না। ফলে রেলওয়ে ট্র্যাকে ট্রেন চলাচলে কোনরকম প্রভাব পড়েনি সেবারও। তবে লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে ঘটা এই দুর্ঘটনায় দীর্ঘক্ষণ বন্ধ ছিল ক্রসিং লেভেল। ক্রসিংয়ে আটকে পড়ে একাধিক মানুষ। দীর্ঘ সময় ক্রসিং বন্ধ থাকায়, আটকে পড়ে সাধারণ মানুষ। গন্তব্যে পৌঁছতে দেরি হচ্ছে দেখে ঘুর পথই ধরেন অনেকে।
আরও পড়ুন: ৫০ বছর ধরে এখানে শুধু CPIM জেতে! কারণ অবাক করবে! সবুজ ঝড়েও লালের জয়!
কী ভাবে ওই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছিলেন রেল আধিকারিকরা। রেলওয়ে ট্র্যাক ও সিগন্যালিং সিস্টেমও পরীক্ষা করে দেখা হয়েছিল। সেই ঘটনার রেশ মিটতে না মিটতেই ফের দুর্ঘটনার কবলে মালগাড়ি।