কালীপুজোর সময় এই পুজোকে ঘিরে রঘুনাথপুর শহরে সৃষ্টি হয় এক অপরূপ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক উৎসবের আবহ। দূরদূরান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্ত এখানে সমবেত হন মা কালীর দর্শন ও পুজোয় অংশগ্রহণ করতে। পুরো শহর জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ভক্তি, আনন্দ আর ঐতিহ্যের উজ্জ্বল ছোঁয়া।
ডাক্তারি পড়ার স্বপ্ন? সবচেয়ে ‘সস্তায়’ কী ভাবে MBBS হবেন? দেশে না বিদেশে? জানুন ‘সহজ’ উপায়!
advertisement
জানা যায়, ১৯৮৬ সালে এলাকার দোকান ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে এই কালীপুজোর সূচনা হয়েছিল। পরবর্তীকালে এলাকাবাসীদের প্রচেষ্টায় এখানে একটি মন্দির গড়ে ওঠে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মন্দিরটি নতুন রূপ পায়, এবং ২০১৬ সালে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্যোগে বর্তমান মনোরম মন্দিরটি নির্মিত হয়। এখানে মা কালী বৈষ্ণবী রূপে পূজিতা হন। মায়ের সঙ্গে পূজিতা হন জাকিনি ও যোগিনী, যা এই পুজোর আরেকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। প্রতি বছর এই সময়ে রঘুনাথপুরে বড় কালীপুজোকে কেন্দ্র করে জমে ওঠে ভক্তি, আনন্দ ও ঐতিহ্যের মিলনমেলা।
আজ রঘুনাথপুরের এই বড় কালী মন্দির শুধু একটি পুজোস্থল নয়, বরং শহরের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও ভক্তির কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিনই এখানে ভক্তদের ভিড় লেগে থাকে, কেউ প্রার্থনা করতে আসেন, কেউ শুধুমাত্র মা’র দর্শন পেতে।