TRENDING:

কাশীপুর রাজবাড়ির গন্ধ পাবেন এখানে! ক্ষত্রিয় যোদ্ধাদের ঘরের কাছে এসেছিলেন দেবী! কীভাবে শুরু জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:

Traditional Durga Puja : কাশীপুরের কোনও এক মহারাজের হাত ধরে বাঁকুড়ায় শুরু হয়েছিল যোদ্ধা ক্ষত্রিয়দের পুজো। তারপর থেকে ধারেভারে বেড়েছে পুজোর জাঁকজমক।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হীড়বাঁধ, বাঁকুড়া, নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়: হীড়বাঁধে হরপার্বতী রূপে পূজিত হন দেবী দুর্গা। হীড়বাঁধ ব্লকে বেশ কয়েকটি শতাব্দী প্রাচীন দুর্গাপুজোয় মেতে উঠেছেন বাসিন্দারা। ব্লকের মশিয়াড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার দিগতোড় গ্রামের ক্ষত্রিয়দের দুর্গাপুজো এবার ১৩২ বছরে পড়ল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুলিয়ার কাশিপুরের কোনও এক মহারাজার অনুপ্রেরণায় গ্রামে দুর্গাপুজো শুরু হয়েছিল। তখন গোটা অঞ্চলে কোথাও দুর্গাপুজো ছিল না।
advertisement

পুরুলিয়া জেলার ক্ষত্রিয় সমাজের একমাত্র এই গ্রামে দুর্গাপুজো হত। দিগতোড় গ্রামের ক্ষত্রিয়রা অনেকেই সেখানে পুজো দেখতে যেতেন। কিন্তু, যাতায়াতের ক্ষেত্রে অনেক দূরত্ব হওয়ায় গ্রামের তাঁরা পুজো করার পরিকল্পনা নেন। আগে মাটির দুর্গামন্দির ছিল। এখন মন্দির পাকা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বাংলার ১৩০১ সালে ওই গ্রামে দুর্গা পুজো শুরু হয়। তৎকালীন সময়ে গ্রামের সারদাপ্রসাদ রায়, নাগর রায়, জ্যোতিপ্রিয় রায় প্রমুখ পুজো শুরু করেন।

advertisement

আরও পড়ুন : বাজার কাঁপাচ্ছে এআই! কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তি কী হয়ে উঠবে যন্ত্রণার কারণ? এই মণ্ডপে গেলে বুক কেঁপে উঠবে

কাশিপুরের কোনও এক মহারাজ পুজোর উদ্বোধন করেছিলেন। বর্তমানে পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা বিনয়কৃষ্ণ রায়, অপূর্ব রায় বলেন, তখনকার দিনে এলাকায় কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিল না। সেই কারণেই গ্রামে দুর্গাপুজোর প্রচলন ঘটেছিল। এবার পুজোকে বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলতে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা থাকে। পুজোর মধ্যে দু’দিন পেশাদারী যাত্রার দল আনা হচ্ছে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
চা বিক্রির টাকায় তিন বছরে ৬৯ হাজার কয়েন! মেয়ের জন্য স্কুটি কিনে চমকে দিলেন বাবা
আরও দেখুন

গ্রামের মাঝে একসঙ্গে লাগোয়া চারটি মন্দির। দুর্গা মন্দিরের ডান পাশে রয়েছে শিব মন্দির, সামনে রয়েছে হরিমন্দির, তার একটু সামনে রয়েছে কালী মন্দির। দিগতোড় গ্রামে ১৪০টি রায় পরিবারের বসবাস। পুজোর চারটি দিন প্রতিটি পরিবারে উৎসবের আমেজ আত্মীয়-স্বজনের আনাগোনা থেকে পুজোর কাজে ব্যস্ত থাকেন সবাই।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
কাশীপুর রাজবাড়ির গন্ধ পাবেন এখানে! ক্ষত্রিয় যোদ্ধাদের ঘরের কাছে এসেছিলেন দেবী! কীভাবে শুরু জানলে চমকে যাবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল