সূত্রের খবর, কাকদ্বীপ থেকে ছেড়ে যাওয়া এফবি বাবা গোবিন্দ নামের ট্রলারটিতে ১৭ জন মৎস্যজীবী ছিলেন। এদের মধ্যে ৮ জন পাটাতনে ছিলেন। দুর্ঘটনার সময় সমুদ্রে ছিটকে পড়ে তাঁরা ভাসতে থাকেন। তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু মাঝি-সহ আরও ৯ মৎস্যজীবী কেবিনের মধ্যে ছিলেন। তাঁদের খোঁজ মিলছে না।
advertisement
টর্নেডো আসার সময় তাঁরা কেবিনেই ছিলেন। গভীর রাতে এই ঘটনা ঘটায় তাঁরা ঘুমের মধ্যেই ছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পাঁচটি ট্রলার ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই ট্রলারটির উদ্ধারের চেষ্টা করছে। বাঘের চর থেকে ৬০ কিলোমিটার গভীরে এই ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন- সন্তান কি মোবাইলে গেম খেলে? খুব সাবধান! এই গেমের কারণেই মিলল ছাত্রের ফালা ফালা দেহ
সমুদ্রে সৃষ্টি হওয়া ছোট টর্নেডোর কেন্দ্রবিন্দুতে ওই ট্রলারটি ছিল বলে মনে করছে মৎস্যজীবী সংগঠনের একাংশ। যার যেরে হঠাৎ আসা বিপর্যয়ের সম্ভবনা আগে থেকে আঁচ করতে পারেনি কেউ। এই ঘটনায় মৎস্যজীবীদের পরিবারে নেমেছে শোকের ছায়া। দুর্ঘটনাগ্রস্থ ট্রলারটির খোঁজে তল্লাশি চলছে সমুদ্রে।
নবাব মল্লিক