আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। জঙ্গল সংলগ্ন গ্রামগুলির পরীক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে বন দফতর। বাঘ আতঙ্কে ঘুম উড়েছে লালগড় ও সংলগ্ন এলাকার বসিন্দাদের। পরীক্ষার জন্য স্কুল যাতায়াতের পথে তাঁদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে বন দফতর।
খাঁচায় ধরা না দিলেও ফের নিজের অস্তিত্ব জানান দিল বাঘ। ঝাড়গ্রামের জঙ্গলে আরও জোরাল হল বাঘের অস্তিত্বের প্রমাণ। এবার রামগড় ও গোয়ালতোড়ে মাঝে জিরাপাড়ায় মিলল বাঘের পায়ের ছাপ।
advertisement
শুক্রবার গোয়ালতোড়ের পাথরপাড়ায় বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছিল। শনিবার বাঁকুড়ার সারেঙ্গার তিনটি জায়গায় বাঘের পায়ের ছাপ মেলে। তবে বাঘের হানার কোনও ঘটনা ঘটেনি। রবিবার বাঘের মুখোমুিখ পড়েন নৈনাশোলের জয়রাম সোরেন। তাঁর বাঁ হাতে কামড় বসায় বাঘ। জখম ব্যক্তিকে প্রথমে কেয়াকোল হাসপাতাল ও পরে মেদিনীপুর মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়া হয়।
অন্য কোনও জন্তু নয়। বাঘের কবলেই পড়েছিলেন জয়রাম সোরেন। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে সেটা জানান চিকিৎসকরা। একাধিক খাঁচা পাতার পর, বাঘ ধরতে ড্রোনকেও কাজে লাগিয়েছে বন দফতর। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তার দেখা মেলেনি। এরই মধ্যে বাঘের হানায় জখমের ঘটনা আরও চিন্তায় ফেলল বন দফতরকে।