এছাড়াও অ্যাডভেঞ্চার্স কোর্সের ওপর দিল্লিতে গিয়ে পশ্চিমবঙ্গকে রিপ্রেজেন্ট করে সেখানে বিজেতা হয়ে পুরস্কার পেয়েছিলেন তৎকালীন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণনের কাছ থেকে। এরপর খড়গপুর আইআইটি-তে অ্যারো মডেলিং ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে চাকরি করেন। তবে বরাবরই তাঁর ইচ্ছে ছিল নিজের কিছু একটি ব্যবসা শুরু করার তাঁর পাশাপাশি তাঁর ঝোঁক ছিল সংগীতের ওপর।
মাছ তো নয়, ‘মহৌষধ’! ভিটামিন D ভরপুর… খেলেই গলবে মেদ! সুগার, প্রেশার, অবসাদ নিমেষে উধাও!
advertisement
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকাতে কী চলছিল? গ্রেফতার কলকাতা পুরসভার চুক্তিভিত্তিক কর্মী, বিরাট অভিযোগ!
এরপরই নিজের প্যাশনকে অনুসরণ করে তিনি নিজের বাড়িতেই বানাতে শুরু করেন একের পর এক বাদ্যযন্ত্র। তবে তিনি বানিয়ে থাকেন সমস্ত তারের বাদ্যযন্ত্র। অর্থাৎ এই বাদ্যযন্ত্রগুলি তারের মাধ্যমে বাজানো হয়ে থাকে, তবে এর মধ্যে রয়েছে একটি বিশেষত্ব। সাধারণ চিরাচরিত তারের বাদ্যযন্ত্র ছাড়াও তিনি এক্সপেরিমেন্ট করে শিল্পীর চাহিদা মতো বানিয়ে থাকেন কাস্টমাইজ বাদ্যযন্ত্রও। তিনি যে সমস্ত বাদ্যযন্ত্র বানান সবগুলোই মেটাল স্ট্রিং কিংবা ফাইবার স্ট্রিংয়ের।
তাঁর তৈরি বাদ্যযন্ত্রের মধ্যে রয়েছে মনসুরি দোতারা, কৃষ্ণপ্রিয়া দোতারা, বড় কৃষ্ণপ্রিয়া দোতারা, বিভিন্ন ধরনের ম্যান্ডোলিন, ব্যানঝুঁকি বলে একটি আরবীয় বাদ্যযন্ত্র, এছাড়াও বানাচ্ছেন ছোট সরোদ। কারণ তিনি মনে করেন সরোদ আকারে বেশ খানিকটা বড় হয় এবং যার দাম ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার কাছাকাছি। কিন্তু একই বাদ্যযন্ত্র যদি একটু ছোট আকারে বানানো হয় আর তার দামটা অর্ধেকের কাছাকাছি নিয়ে আসা হয় তাহলে বেশিরভাগ ফোক সংগীতশিল্পীরা কিনতে আগ্রহী হবেন।
Mainak Debnath