আরও পড়ুন- রণবীর প্রথম উপার্জনের টাকা এনে রেখেছিলেন নীতুর পায়ে… কত ছিল সেই অঙ্ক? জানলে চমকে যাবেন
চাকরি পেলেও ভুলে যাননি পুরনো পেশাকে। বাপ-ঠাকুরদার পেশা আজও বাঁচিয়ে রেখেছেন অজানা এক তাগিদ থেকে। সকালে ডায়মন্ডহারবারে বেরিয়ে যান। রাতে বাড়ি ফিরে প্রতিমা নির্মাণের কাজে নেমে পড়েন তিনি। ছোট মেয়ে খুকুমণি দাস ও স্ত্রী মিঠুরানি দাস গোকুলবাবুর কাজে সাহায্য করেন।গোকুলবাবুর হাতের কাজ সুন্দর। এ বছর তিনি তৈরি করছেন ৫ টি ঠাকুর। এছাড়াও রয়েছে থিমের কাজ। বর্তমানে তাঁর সঙ্গে আরও ঠাকুর তৈরির জন্য একাধিক মৃৎশিল্পী রেখেছেন। তাদের মধ্যে একজন প্রণব চিত্রকর জানিয়েছেন, ঠাকুর তৈরির ব্যাপারে মূল কাজ করেন গোকুলবাবু। বাকিরা অন্যান্য কাজ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা গোকুলবাবুকে এই কাজ করতে দেখছেন।
advertisement
আরও পড়ুন- MBBS পড়ার স্বপ্ন? কোন দেশ থেকে ডিগ্রি নিলে মাইনে হবে ২ কোটি টাকা? ভীষণ সহজ!
এ নিয়ে মৃৎশিল্পী গোকুল হালদারও জানিয়েছেন, “মায়ের কাজে আনন্দ বেশি। পরিশ্রম হলেও ক্লান্তি আসে না শরীরে।” এভাবেই রোজ কাজ করে চলেছেন গোকুলবাবু। তাঁকে দেখে অনুপ্রাণিত হচ্ছেন অনেকেই।
নবাব মল্লিক