জনতা কার্ফুর দিন থেকে শুরু করে লকডাউন যতদিন চলবে, ততদিন বন্ধ সেলুন থেকে পার্লার সবকিছুই। ফলে চরম অসুবিধায় পড়েছে টিন এজার থেকে বয়স্করা চুল কাটা ও দাড়ি কাটার ক্ষেত্রে। সিঙ্গুরের এই পার্লারে ঢুকতে গেলে প্রথমে থার্মাল গান দিয়ে কাস্টমারের শরীরের তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে। এরপর স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুইয়ে ঢোকানো হচ্ছে পার্লারে।
advertisement
দোকানের বাইরে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছে কাস্টমাররা। পার্লারের ভিতরে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলছে কাজ। দোকানের কর্ণধার নিজেই গেটের সামনে থার্মাল গান দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মানছেন ও কাস্টমারদের স্যানিটাইজ করছেন। শরীরের তাপমাত্রা সামান্য বেশি হলেই কাস্টমারের নাম, ফোন নম্বর নথিভুক্ত করে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পার্লারের এই উদ্যোগে খুশি যেমন কাস্টমাররা। তেমনি উপরি পাওনা, শরীরে করোনা ভাইরাসের জীবানু রয়েছে কিনা তারও প্রাথমিক রিপোর্ট জেনে যাওয়া।