এ বিষয়ে ওই ফাইন্যান্স কোম্পানির শাখা ম্যানেজার তাপস মণ্ডল বলেন, পুজোর ছুটির কারণে অফিস বন্ধ করে সকলেই বাড়ি গিয়েছিলেন। সোমবার অফিস খোলার পর তিনি দেখতে পান অফিসের মূল দরজা ভাঙা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তারপরেই ভিতরে ঢুকে তিনি দেখতে পান অফিস ঘরের সমস্ত কিছু লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়ে রয়েছে। আলমারি ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে। যদিও লকারে কোনও টাকা ছিল না বলে টাকা-পয়সা চোট যায়নি। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নথি উধাও হয়ে গিয়েছে। প্রশাসনকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
advertisement
এদিন অফিসে ঢোকার পর পরিস্থিতি বেগতিক দেখে কোম্পানির শাখা ম্যানেজার তাপস বাবু। এরপরেই তিনি খবর দেন বাড়ির মালিক ও পুরুলিয়ার ঝালদা থানায়। এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ঝালদা থানার পুলিশ। শুরু করে তদন্ত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তদন্তে নেমে পুলিশ দেখতে পায় ওই অফিস ঘরের ঠিক পাশেই একটি নির্মীয়মান বাড়িতে ফাইন্যান্স কোম্পানির লকার ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কীভাবে ওই কোম্পানির লকার এই নির্মীয়মান বাড়িতে এল। কেনই বা গুরুত্বপূর্ণ নথি গায়েব করল চোর তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। টাকা না পেয়ে নথি নিয়ে গেল কেন? তা নিয়েও কম কৌতূহল নয় সকলে!