শুক্রবার পূর্ব বর্ধমান জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা কালিম্পংকেও হার মানিয়ে দিয়েছিল। শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এ দিন সকালে বর্ধমানের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা দক্ষিণবঙ্গের অনেক এলাকার থেকেই কম। এ দিন বাঁকুড়া ও বিষ্ণুপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, মালদহের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কালিম্পং-এর সঙ্গে ছিল বর্ধমান। কালিম্পং-এর সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
advertisement
আরও পড়ুন: একদিনে ২৫ জনের মৃত্যু! দেশের এই শহরে মৃত্যুঘণ্টা বাজাচ্ছে ঠান্ডা! সঙ্গীন অবস্থা কলকাতারও
আরও পড়ুন: জাতীয় পুরস্কারজয়ী বক্সারের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, মারাত্মক পরিণতি মহিলার! শোরগোল কলকাতায়
জাঁকিয়ে শীত পড়ার কারণে এদিনও প্রাতঃভ্রমণকারীদের দেখা মেলেনি। অনেকেই সকালে নিজেদের গৃহবন্দি রেখেছেন। নিতান্তই যাঁরা বেরিয়েছেন তাঁদের আপাদমস্তক ছিল গরম পোশাকে মোড়া। রবিবার সকালে মাছ ও সবজির বাজারে ক্রেতাদের ভিড় হয়েছে অনেক বেলায়। বাজারে স্থানীয় মাছের জোগানও তেমন ছিল না। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, প্রচণ্ড শীতের কারণেই এলাকার জলাশয়গুলিতে মাছ কম ধরা হচ্ছে। জেলেরা এই ঠান্ডায় জলে নামতে চাইছেন না। সেই কারণে, এদিন বাজারে চালান মাছই বেশি দেখা গেছে।
তবে এ দিন সকালে আকাশ ছিল পরিষ্কার। কুয়াশার দেখা মেলেনি। তাতে খুশি কৃষকেরা। তাঁরা বলছেন, মেঘমুক্ত আবহাওয়া, জাঁকিয়ে শীত ও রোদ ঝলমলে দিন আলু-সহ অন্যান্য সবজি চাষের পক্ষে আদর্শ। এই শীত কিছুদিন বজায় থাকলে আলুর ফলন ভাল হবে বলে তাঁদের আশা।