সাধারণত এই ধরণের হাঙর নদীতে দেখা পাওয়া যায় না। তবে কীভাবে এই হাঙর ব্যান্ডেলের কাছে চলে এল, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। বেবি শার্কটি আগ্রাসী বুল শার্ক প্রজাতির। দৈঘ্য ৮৩ সেমি ওজন ৪.৫ কেজি।অনেক ছোট হলেও বুল শার্ক স্বভাবগত ভাবেই আগ্রাসী। এর আগে ভারতের ইনল্যান্ড ওয়াটার বা নদীপথের এতটা ভিতরে এই প্রজাতির হাঙরের সন্ধান মেলেনি।
advertisement
আরও পড়ুন- আসছে ‘EPFO 3.0’! এবার এটিএম থেকেই তুলতে পারবেন পিএফ-এর টাকা, কবে থেকে এই সুবিধা মিলবে?
ব্যান্ডেলের কাছে ওই জায়গায় হুগলি নদী প্রায় ৪৫০ মিটার চওড়া। সকালের দিকে অন্তত এক ডজন মাছধরা নৌকো থেকে ১৬টা জাল পড়েছিল নদীতে। যে সময়ে এই গবেষণার কাজ চলছিল তখন সেখানে ছিল ৮ টি নৌকো। একই সময়ে নমুনা সংগ্রহের কাজে ব্যস্ত বিজ্ঞানীদের নৌকোর জালে ধরা পড়ে সেই হাঙরটি।
আরও পড়ুন- দোলযাত্রায় বন্ধ থাকবে এই ভেসেল সার্ভিস… যাওয়ার আগে জেনে নিন
হুগলি নদীর মোহনা থেকে ১৮০ কিলোমিটার ভিতরে কিভাবে এল হাঙরটি তা নিয়ে ধন্দ কিন্তু কাটছে না প্রাণিবিজ্ঞানীদের। ইতিমধ্যেই ঘটনাটি প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অফ ওয়াইল্ডলাইফ সায়েন্সে। বিষয়টি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঘটেছে নাকি নদীর জলে লবণের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে, তা খতিয়ে দেখছেন বিজ্ঞানীরা।
নবাব মল্লিক