TRENDING:

Birbhum News: বীরভূম জেলা জুড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা!

Last Updated:

দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে। এই স্বাস্থ্যজেলার হাসপাতালগুলিতে ডেঙ্গুর উপসর্গ নিয়ে রোগীদের ভিড় বাড়ছে ক্রমশ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সৌভিক রায়, বীরভূম: দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে। এই স্বাস্থ্যজেলার হাসপাতালগুলিতে ডেঙ্গুর উপসর্গ নিয়ে রোগীদের ভিড় বাড়ছে ক্রমশ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় জল জমার বিরুদ্ধে লাগাতার প্রচার চালাচ্ছে প্রশাসন। বিভিন্ন জায়গায় অভিযানও করা হচ্ছে। এতকিছুর পরেও মিলছে না সুরাহা। এই পরিস্থিতিতে খোদ মেডিক্যাল কলেজের মধ্যেই জমে রয়েছে প্যাকেট বন্দি আবর্জনা।হাসপাতালেই জমা জলে জন্ম নিচ্ছে অসংখ্য মশার লার্ভা। স্বভাবতই ডেঙ্গু আতঙ্ক গ্রাস করেছে চিকিৎসক, মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়া, নার্সিং কলেজের ছাত্রী থেকে রোগীর আত্মীয় পরিজনদের।
নোংরা আবর্জনা
নোংরা আবর্জনা
advertisement

আরও পড়ুন: কাটোয়ায় পরিত্যক্ত বাড়িতে পর পর বোমা বিস্ফোরণ! মৃত ১! তদন্তে পুলিশ

অন্যদিকে রামপুরহাট গভর্মেন্ট মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে বেহাল অবস্থা নিকাশি ব্যবস্থার। যার জেরে সামান্য বৃষ্টি হলেই জলমগ্ন হয়ে পড়ে এই চত্বরে থাকা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে পিপিপি মডেলের সিটিস্ক্যান ও ডিজিট্যাল এক্স-রে বিভাগ। সমস্যায় পড়েন রোগীরা। এরই মধ্যে জমা জলে নোংরা আবর্জনা মিশে এক ভয়ঙ্কর অবস্থা হয়েছে মেডিক্যাল চত্বরে।

advertisement

নার্সিং কলেজের সামনেই স্তূপাকারে জমে কালো ক্যারিব্যাগ বন্দি নোংরা আবর্জনা, রোগীর কাপড় সহ অন্যান্য বর্জ্য এবং হাসপাতাল চত্বরে ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র। ক্যারিব্যাগ ফেটে সেই আবর্জনা গড়াগড়ি খাচ্ছে রাস্তায়। কোথাও আবার সেই প্যাকেট নিকাশি নালায় ভাসছে। ফলে নিকাশি নালা কার্যত বুজে গিয়েছে। নিকাশী নালা বুজে গিয়ে সেই জল উঠে এসেছে রাস্তার ধারে। জমা জলে মশার লার্ভা কিলবিল করছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
চা বিক্রির টাকায় তিন বছরে ৬৯ হাজার কয়েন! মেয়ের জন্য স্কুটি কিনে চমকে দিলেন বাবা
আরও দেখুন

তেমনই দুর্গন্ধে ওই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া দায় হয়ে পড়েছে চিকিৎসক, নার্স থেকে মেডিক্যাল পড়ুয়াদের। এক নার্সিং ছাত্রী বলেন, কলেজের সিঁড়ি থেকে হেঁটে বেরিয়ে আসার উপায় নেই। যে কোনও সময় নোংরা জলে পা পিছলে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কাদার সঙ্গে নোংরা মিলেমিশে একাকার। দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে নাকে রুমাল দিয়ে থাকতে হয়। কর্তৃপক্ষ সব জেনেও কিছু করছে না। এই জমা জলে মশার বংশবৃদ্ধি হবে। ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ছড়াবে। আক্রান্ত হবেন স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও চিকিৎসকরাও। তাই চিকিৎসারা এই সময় পরামর্শ দিচ্ছেন যত সম্ভব সাবধানে থাকার জন্য।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Birbhum News: বীরভূম জেলা জুড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল