বন দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী শাঁখামুটি সাপের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমছে। অত্যন্ত বিষাক্ত এই সাপ, তবে এর মানুষকে কামড় দেওয়ার ঘটনা বিরল।রেঞ্জ অফিসার রাজেশ দাস জানিয়েছেন, শাঁখামুটি বা শঙ্খিনীর সংখ্যা কমছে ধীরে ধীরে। মানুষ থেকে দূরেই থাকে এই সাপ আবার বিষাক্ত হলেও কামড় দেওয়ার ঘটনা শোনা যায় না। এছাড়াও শাঁখামুটি বা শঙ্খিনী অন্যান্য বিষধর সাপকে ভক্ষণ করে। রাজেশ দাস বলেন শাঁখামুটি বা শঙ্খিনীর প্রধান খাবার হল চন্দ্রবোড়া।
advertisement
শাঁখামুটি বা শঙ্খিনী সাপ দেখে ভয় পেয়ে এই সাপকে ভুলেও না আঘাত করতে অনুরোধ করেন বন দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকেরা। প্রকৃতিতে এই সাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ বায়োডাইভারসিটি বজায় রাখে। বাঁকুড়ায় প্রতিবছর বিষাক্ত সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনা চোখে পড়ে। শাখামুটি সাপ থাকলে এই ঘটনা প্রাকৃতিকভাবে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মনে করছেন রেঞ্জ অফিসার।
এই সাপ দেখতে কাল রঙের হয়, এবং গায়ে চাকা চাকা দাগ। আকারে বেশ বড় হয় শাঁখামুটি। বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন ব্লকে দেখা যায় এই সাপ, ইংরেজি নাম ব্যান্ডেড ক্রেইট!