এই ভ্যাকসিন নিয়ে সমস্ত রকম প্রশ্ন দূর করতে এবং সমাজের সর্বস্তরের ব্যক্তিদের এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার জন্য একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই বৈঠকের পর প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে এই পাইলট প্রজেক্টের মাধ্যমে ৩০ হাজার মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: বানভাসি হুগলি জেলা! জলের তলায় একাধিক গ্রাম, ডিভিসির বিরুদ্ধে তোপ মন্ত্রীর
advertisement
কলেরা একটি জলবাহিত রোগ, বর্ষাকালে জমা জল ও নোংরা জল থেকে এর প্রকোপ বাড়তে পারে। রাজ্যের মধ্যে প্রথম বিষ্ণুপুর ২ নম্বর ব্লকে দেওয়া হবে কলেরার ভ্যাকসিন। বিষ্ণুপুর ২ নম্বর ব্লকের অন্তর্গত বাখরাহাট, নহাজারি এবং খাগড়ামুড়ি এই তিনটি পঞ্চায়েত এলাকায় দেওয়া হবে ভ্যাকসিন।
আরও পড়ুন: এবার চন্দ্রযান ৪, চাঁদের মাটি থেকে নমুনা নিয়ে ফিরে আসবে পৃথিবীতে, বরাদ্দ ২,১০৪ কোটি টাকা
এটি একটি ওরাল ভ্যাকসিন। সম্পূর্ণ মৃত জীবানু দিয়ে তৈরি এই ভ্যাকসিনের কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ভ্যাকসিন নিয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, আইসিএমআর-এর প্রতিনিধিরা।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি সিএমওএইচ, বিএমওএইচ, সাতগাছিয়ার বিধায়ক মোহন চন্দ্র নস্কর-সহ আরও অন্যান্য ব্যক্তিরা। এই ভ্যাকসিন নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে সকলের এগিয়ে আসার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।
নবাব মল্লিক