মৃত যুবকের পরিজনদের থেকে জানা গিয়েছে, সোমবার বিকেলেও রাজু সুস্থ ছিল। আত্মীয়দের হাত থেকে অল্প খাবারও খায়। উন্নতর চিকিৎসার জন্য তাকে কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হবে বলে জানান সেখানকার চিকিৎসক। শুনে ব্যবস্থা করতে শুরু করেন পরীজনরা। অভিযোগ, তার কিছুক্ষণের মধ্যেই জগৎবল্লভপুর গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসক ওই যুবকের দেহে একটি ইঞ্জেকশন দেন। তারপর হঠাৎই তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাংলার চাহিদা না মেটা পর্যন্ত ভিন রাজ্যে আলু রফতানি নয়!
পরিবার অভিযোগ করেছে, রাজু ছটফট করতে থাকলেও কোনও চিকিৎসক আসেননি। বারবার ডাকা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি। কিছুক্ষণ পর ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে ওই যুবক। চিকিৎসক না আসাতেই ওই যুবকের মৃত্যু হয় বলে দাবি পরিবারের। এই ঘটনায় হাসপাতাল চত্বরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। ঘটনাস্থলে জগৎবল্লভপুর থানার পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
রাকেশ মাইতি