জানা গিয়েছে, প্রত্যক্ষদর্শীরা একজনকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও শুভজিৎকে উদ্ধার করতে পারেননি। নদীর গভীর জলে তলিয়ে যায় সে। স্থানীয়রা ঘটনার পর উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়। ওই কিশোরের সন্ধানে কংসাবতী নদীতে স্পিডবোট নামিয়ে ও ডুবুরি দিয়ে সন্ধান চালানো হয়।
ভাল করে ইংরেজি বলতে পারেন না? এই টিপসগুলো মানলেই ঘরে বসে তুখোড় ‘ইংলিশ’ বলবেন এবং লিখবেন!
advertisement
স্থানীয় বাসিন্দা বালিকা খামরি জানান সোমবার বন্ধুদের সঙ্গে সুবর্ণরেখা নদীতে স্নান করতে নামে শুভজিৎ তারপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। সোমবার সকাল থেকে ঘটনাস্থল থেকে সুবর্ণরেখা নদী তীরবর্তী একাধিক জায়গায় দুটি স্পিডবোটের মাধ্যমে নিখোঁজ কিশোরের সন্ধানে তল্লাশি চালানহয়। সন্দেহজনকজায়গাগুলিতে নামানো হয় ডুবুরি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অনিয়ন্ত্রিত বালি তোলার ফলে নদীর স্রোতে অগভীর গর্ত হওয়ার কারণে এরকম বিপর্যয় হতে পারে।সোমবার দিনভর ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের টিম ঘটনাস্থলে খোঁজ চালানশুরু করলেও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। মঙ্গলবার সকালে গোপীবল্লভপুর এক নম্বর ব্লক প্রশাসনের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের টিম পরের দিন সকালে জলে তলিয়ে যাওয়া কিশোরের দেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় বাসিন্দা রাজীব খামারী বলেন ‘ গতকাল তিনজন নদীতে স্নান করতে নেমেছিল দুজনকে উদ্ধার করা গিয়েছিল আজ একজনকে উদ্ধার করা হল।’ পুলিশ দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঝাড়গ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনার পর থেকেই শোকের ছায়া ওই কিশোরের পরিবারে।
তন্ময় নন্দী