প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির পঠন পাঠন চলে স্কুলে। ২৬০ জন পড়ুয়াকে পৃথক ক্লাসে দেওয়া হয় শিক্ষালাভ। কোনও ক্লাসে রং চেনানো হয়, কোনও ক্লাসে মজার ছলে অঙ্কের মধ্যে দিয়েই পঠন পাঠন দিচ্ছেন শিক্ষকরা। আর অভিনব ভাবে শিক্ষা পেয়ে বেশ খুশিপড়ুয়ারাও। ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে আনন্দ সহকারে পাঠগ্রহণ করে এবং ভয়ভীতি কাটে সেজন্যই এই পঠন পদ্ধতিরআয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও পঠনপাঠন সুষ্ঠভাবে করতে হলে সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজন রয়েছে। ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন রোগব্যধি নিয়েও সচেতন করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার প্রতিটা থানায় সাইবার ক্রাইম অভিযোগ জানাতে পারবে মানুষ
মুলত, সহ-পাঠ্যক্রম বা এক্সট্রা ক্যারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ় বর্তমানে বিভিন্ন স্কুলে একটি গুরুত্ব তৈরি হয়েছে। মানে বিষয়ভিত্তিক পঠন-পাঠনের পাশাপাশি অতিরিক্ত পাঠ্যক্রম। সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বিভিন্ন স্কুলে এগুলি পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত। এর গুরুত্ব শিক্ষাবিদ থেকে বিভিন্ন স্কুলে শিক্ষকরা একবাক্যেস্বীকার করেছেন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক খন্দকার আইনাল হোসেন বলেন, লেখাপড়া শেখা মানে এই নয় যে, শুধু বই পড়া বা অঙ্ক কষা। শুধু মানসিকভাবে নয় শারীরিকভাবেও বেড়ে ওঠা দরকার। সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য খেলাধুলো, গান, কবিতা, আবৃত্তি এবং আরও নানা রকমের কাজ করতে হয়। যার জন্য শরীর, মনকেও যোগ্য করতে হয়। সেইজন্য প্রয়োজন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী৷
কৌশিক অধিকারী