আরও পড়ুন: 'সিবিআই-এ আস্থা নেই', বগটুইয়ের ঘটনায় বলছেন সিঙ্গুরের সেই সুহৃদ দত্ত
অন্যদিকে, দক্ষিণ ২৪ পরগণার সাগর ব্লকের অন্তর্গত রাধাকৃষ্ণপুরে শনিবার খাবারের দোকানে হালখাতার মিষ্টি খেয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩০ জন। তাঁদের মধ্যে ১০ জন শিশু। অসুস্থদের মধ্যে দু'জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কাকদ্বীপ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগরের রাধাকৃষ্ণপুরে গতকাল রাতে মাছের খাবার পাওয়া যায়, এমন একটি দোকানে হালখাতা ছিল। সেই হালখাতার মিষ্টি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এলাকার মানুষ। এখনও পর্যন্ত মোট ৩০ জনকে অসুস্থ অবস্থায় সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে সকলেই সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
advertisement
আজ, শনিবার বড়সড় দুর্ঘনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন হাওড়া গামী ডাউন ফলকনুমা এক্সপ্রেসের যাত্রীরা (Falaknuma Express)৷ এ দিন পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipore) বেলদা স্টেশনের কাছে কাপলিং ভেঙে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ফলকনুমা এক্সপ্রেসের তিনটি কামরা৷ বেশ কিছুটা এগিয়ে যাওয়ার পর ট্রেনটিকে দাঁড় করান চালক৷ এর পর ফের ট্রেন ফিরিয়ে নিয়ে এসে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া তিনটি কামরাকে জোড়া হয়৷ প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, সেকেন্দ্রাবাদ থেকে হাওড়াগামী ট্রেনটি এ দিন যখন বেলদা স্টেশনের কাছাকাছি ছিল, তখনই বিপত্তি ঘটে৷ চলন্ত ট্রেন থেকেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় একটি বাতানুকুল এবং দু'টি সাধারণ কামরা৷ বাকি বাইশটি কামরা নিয়ে প্রায় এক কিলোমিটার এগিয়ে যায় ইঞ্জিন৷ শেষ পর্যন্ত আপতকালীন ব্রেক কষে ট্রেন থামান চালক৷ ঘটনাস্থলে পৌঁছান রেলের ইঞ্জিনিয়ার ও আধিকারিকরা৷ ইঞ্জিন সমেত বাকি ট্রেনকে ফিরিয়ে এনে তিনটি কামরাকেফের জুড়ে দেওয়া হয়৷ এর পর খড়্গপুরের দিকে রওনা হয় ট্রেনটি৷
Rana Karmakar