ট্যারান্টুলার আতঙ্কে কাবু পূর্ব মেদিনীপুর।
দিঘা
সোমবার দিঘার পদিমা এলাকার একটি বাড়ি থেকে এদিন ট্যারান্টুলা উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে মাকড়সাটিকে নিয়ে যান বনকর্মীরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা, এদিনের ঘটনায় পর্যটকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াবে। যদিও বিশেষজ্ঞরা অহেতুক ভয় পাওয়ার কোনও কারণ দেখছেন না।
কাঁথি
এক চিকিৎসকের বাড়ির শৌচালয় থেকে উদ্ধার হল ট্যারান্টুলা। ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ সারদা এলাকায়।
advertisement
মহিষাদল
সোমবার দুপুরে মহিষাদল বাজারে দোকানের সামনে থেকেই একটি মাকড়সা বোতলবন্দি করেন ব্যবসায়ী নীলাদ্রি বাগ। তাঁর দাবি, কিছুক্ষণ পর সেটি মরে যায়।
পাঁশকুড়া
সাত সকালেই স্থানীয় এক বাসিন্দার বাড়ি থেকে একটি ট্যারান্টুলা পাকড়াও করেন এলাকাবাসী। পরে সেটি বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
খেজুরি
স্থানীয় এক বাসিন্দার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া মাকড়সাটিকে নিয়ে যান বনকর্মীরা।
পটাশপুর
সকাল দশটা নাগাদ বাড়ির বাইরে মাকড়সাটি দেখতে পেয়ে বন দফতরে খবর দেন স্থানীয় এক বাসিন্দা। কিন্তু লোক কম থাকার সাফাই দিয়ে বনকর্মীদের সেখানে পাঠানো হয়নি বলে অভিযোগ। এমনকী, মাকড়সাটিকে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শও দেয় বন দফতর ৷
অন্যদিকে, এদিন হাওড়ার বাগনানেও ট্যারান্টুলার দেখা মেলে। স্থানীয় বাসিন্দা ইব্রাহিম মল্লিক বাড়ির পুকুরপাড়ে তিনটি লোমশ মাকড়সা দেখতে পান। প্রতিবেশীরা একটি মাকড়সা ধরে ফেললেও বাকি দুটো পালিয়ে যায়। পরে মাকড়সাটিকে বন দফতরের হাতে তুলে দেন তাঁরা। বনাধিকারিক উৎপল সরকার সেটিকে ট্যারান্টুলা বলে চিহ্নিত করেন। এছাড়া, এদিন উত্তরবঙ্গেও দেখা মেলে এই মাকড়সার। কোচবিহারের তুফানগঞ্জের দশ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ট্যারান্টুলা। পরে বনকর্মীরা সেটি নিয়ে যান।