তিনি বলেন, খেলোয়াড় হোক, চিত্রকার হোক, আর্টিস্ট হোক বা কার্টুনিস্ট হোক, যেই হোক, তৃণমূলের বশংবাদ না হলে তৃণমূলের নেতাদের কুরুচিকর মন্তব্যের সামনে পড়তে হবে। হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে শাসকদলের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মেদিনীপুরে এমনই প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। পাশাপাশি কেশপুরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনসভা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ''ওর ধারে কাছে কেউ ভিড়তে পারবে না। আট হাজার পুলিশ থাকবে। যুবরাজ আসবে, রাজতন্ত্র। পরিবারতন্ত্র বদলে গেছে, এখন পশ্চিমবঙ্গে রাজতন্ত্র চলছে। এসব করে কিচ্ছু হবে না।''
advertisement
আরও পড়ুন: গিরগিটির মতো রং বদল আবহাওয়ার! ২ দিনে হু হু হাওয়ায় ভর করে শীত ফিরবে বঙ্গে, পূর্বাভাসে বিরাট চমক
অন্যদিকে শুভেন্দু অধিকারীর প্রতিক্রিয়ার পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃণমূলের কো অর্ডিনেটর অজিত মাইতি। তিনি বলেন, ''কেউ নিজেকে বিরাট রাজা উজির ভাবতে পারেন। অন্যদের কর্মচারী ভাবতে পারেন। আমরা মেনে নিচ্ছি, আমরা কর্মচারী। আপনি দিল্লির মালিক তো, নাকি আপনি দিল্লির মুনসবদারদের তোষামোদ করছেন, নাকি মুনসবদারটাই হতে পারছেন না। সেটা আগে ভাবুন।''
আরও পড়ুন: ২৮ বছরের চাকরিতে ১৮টি পদক! হাবিলদার থেকে অফিসার হওয়া গোপালের হাতেই খুন মন্ত্রী
অজিত মাইতির সংযোজন, ''অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় দু লক্ষ লোক হবে। আট হাজার পুলিশ থাকাটা তো স্বাভাবিক। ডবল ডেকার রাস্তা দিয়ে গেলে মারুতিকে রাস্তা ছেড়ে দিতে হয়, সেটা কি বিরোধী দলনেতার মাথায় নেই?''