পূর্ত দফতরের এক আধিকারিক বলেন, সেতু নতুন করে সংস্কারে ব্যয় হয়েছে ৭ কোটি ৬৫ লক্ষ টাকা। সেতুটি প্রায় ১৬ মিটার চওড়া হয়েছে। বারুইপুর থেকে কুলপি সংযোগকারী এই সেতু। কয়েকশো গাড়ি নিত্য চলাচল করত। কিন্তু সেতুটি বেহাল হয়ে পড়ায় ২০২২ সালে তা ভাঙার কাজ শুরু করে পূর্ত দফতর। কাজ অত্যন্ত ধীরগতিতে হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ জানান এলাকার বাসিন্দারা। কাজ দ্রুত শেষ করার লক্ষ্যে বারংবার প্রশাসনিক সভা হয়।
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বারুইপুর পশ্চিমের বিধায়ক তথা বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় পূর্ত দফতর আধিকারিকদের ডেকে কাজের শেষের সময়সীমা বেঁধে দেন। বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সর্দারও সেতুর সামনে রাস্তা চওড়া করার জন্য পূর্ত দফতর নিয়ে একটি মিটিং করেন। প্রসঙ্গত, এই সেতুর সংস্কারের কাজ চলায় সেতুর পিছন দিকে অন্য একটি সেতু চলাচলের জন্য খোলা ছিল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সেচ দফতর সূত্রে খবর, সেই সেতুটিরও সংস্কার হবে। যদিও এলাকার মানুষের দাবি যত সম্ভব এই সেতুটি চালু হয়ে গেলে প্রচুর মানুষের উপকারে আসবে। কারণ এই সেতুর উপর দিয়ে নিত্যদিন প্রচুর মানুষ ও গাড়ি চলাচল করে। কারণ এই এলাকায় শুধুমাত্র দুটি বড় বড় হাট নয়, এই সেতু কুলপি রোডের কলকাতা যাওয়ার একমাত্র রাস্তা তা দীর্ঘদিন এটা ভাঙ্গা থাকায় স্থানীয় গাড়ির চালক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। তাই এই সেতু চালু হলে অনেকটাই উপকারে আসবে।
সুমন সাহা