হাসপাতালের সুপার প্রকাশচন্দ্র বাগ জানান, “আগে যে পুরনো চার-স্লাইসের মেশিন ছিল, তার ক্ষমতা সীমিত ছিল। এখন ৬০ স্লাইসের মডার্ন মেশিন বসানো হয়েছে।এইচআরসিটি থেকে সিইসিটি অ্যাবডোমেন সব ধরনের স্ক্যান এখন দিনে-দিন করা যাচ্ছে। দিনে প্রায় ৭০ থেকে ৮০টি স্ক্যান হচ্ছে। সরকারি প্রেসক্রিপশন থাকলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।”
আরও পড়ুন: দার্জিলিংয়ের টয়ট্রেনে এক্সাইটিং মুহূর্ত, আলাদা রকম জয়রাইড…! অভিনব শিশু দিবসের সাক্ষী থাকল পাহাড়
advertisement
তবে কেবল সরকারি হাসপাতালের রোগীরাই নন, বাইরের রোগীরাও সিটি স্ক্যান করাতে পারবেন। তাদেরও ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। সুপার জানান, “প্রাইভেট প্রেসক্রিপশন থাকলেও স্ক্যান করা হবে। তবে মেশিনের খরচের জন্য স্বল্প চার্জ দিতে হবে। যা বেসরকারি ল্যাবের তুলনায় অনেক কম।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বেসরকারি ল্যাবে সিটি স্ক্যান করতে মোটা অঙ্ক খরচ হওয়ায় এতদিন সাধারণ মানুষকে বড় সমস্যায় পড়তে হত। এবার সেই চাপ অনেকটাই কমতে চলেছে। উন্নত রিপোর্টিং, দ্রুত পরিষেবা এবং সুলভ খরচ, সব মিলিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে এটি বড় প্রাপ্তি বলেই মনে করছেন স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে অনেকে।





