এখানে আছে যাত্রী প্রতীক্ষালয়, কমিউনিটি টয়লেট। সময় কাটানোর জন্য রয়েছে বিভিন্ন মনোরম স্থান। ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে নদীর পাড়ে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর মত দারুণ পরিবেশ এখানে আছে। সুন্দরবনের অন্যতম আকর্ষণ রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দর্শন তো লেগেই আছে। এর ফলে দিনের পর দিন এখানে পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ছে।
আরও পড়ুনঃ পরিবার নিয়ে বেরিয়েছিলেন বকখালির উদ্দেশ্যে, আর যাওয়া হল না! ঠাঁই হল হাসপাতালে
advertisement
সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ঘেরা সবুজ জঙ্গল ও নদীকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের জলের বোতল, থার্মোকলের থালা যেমন পরিবেশ দূষিত করে তেমনই এমন বহু জিনিসপত্র সরকারের তরফে বর্জন করার নির্দেশ থাকলেও নজরদারির অভাবে তা সঠিকভাবে কার্যকর হচ্ছে না। সুন্দরবনের সবুজ ম্যানগোভ ঘেরা জঙ্গলের মধ্যে ও নদীতে নিষিদ্ধ জিনিসপত্র যত্রতত্র পড়ে রয়েছে। এর ফলে সুন্দরবনের মনোরম পরিবেশ দূষিত হচ্ছে বলে মনে করছেন পরিবেশ কর্মীরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সুব্রত চক্রবর্তী, সৌমিত্র মণ্ডল, শিক্ষক লুৎফর রহমানদের কথায়, “আমরা যদি আমাদের ব্যবহৃত প্লাস্টিক কিংবা বজ্র পদার্থগুলি ভ্যাটে কিংবা নির্দিষ্ট জায়গায় রাখি তাহলে এই পর্যটন কেন্দ্রের পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব।” স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিনতা হালদার, কুলতলি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রুপা সরদার ও ভূমি দফতরের কর্মাধ্যক্ষ শাহাদাত শেখের কথায়, “আমরা যথাযথ ব্যবস্থা তড়িঘড়ি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কুলতলি বিধানসভার বিধায়ক সাহেবের হাত ধরে নতুন ভাবে সেজে উঠেছে এই পর্যটন কেন্দ্র কৈখালী।”