TRENDING:

পূর্ণিমার ভরা কোটালে বাঁধ ভেঙে গ্রামে জল ঢোকার আশঙ্কা, বিনিদ্র রজনী কাটছে সুন্দরবনবাসীর

Last Updated:

শুক্রবার ভরা কোটালের জেরে বৃহস্পতিবার থেকেই সুন্দরবনের নদীগুলিতে যে পরিমানে জল বেড়েছে তাতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন এলাকার মানুষ ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#সুন্দরবনঃ ঘূর্ণিঝড় আমফানে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকার নদীবাঁধ । বহু জায়গাতেই নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে গ্রাম । এখনও অনেক জায়গাতেই নদীর নোনা জল গ্রাম থেকে নামেনি । সেই সমস্ত ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় বাঁধ মেরামতির চেষ্টা করছে সেচ দফতর । ইতিমধ্যেই নদীর বাঁধের ভাঙা অংশ কোন রকমে মেরামতি করা হয়েছে । কিন্তু সেই জায়গা দিয়ে আবারও চুইয়ে জল ঢুকছে গ্রামে । বৃহস্পতিবার যে পরিমানে জল নদীতে বেড়েছে তাতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন এলাকার মানুষ ।
advertisement

অন্যদিকে পূর্ণিমার কোটাল শুরু হয়েছে । এই কোটালে নদীর জল প্রচুর পরিমানে বাড়তে শুরু করেছে । আগামী তিনদিন আরও অনেকখানি জল বাড়বে । ফলে সেই বাড়তি জলের চাপ এই নড়বড়ে নদীবাঁধ রোধ করতে পারবে কিনা তা নিয়েই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে । ফলে আতঙ্কিত এলাকার মানুষ ।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
গ্রামবাসীদের মশাল হাতে প্রতিরোধ, 'লেজ গুটিয়ে' পালিয়েছিল ডাকাতদল! এখন চলছে সেই নিয়ম
আরও দেখুন

সেচ দফতরের উদ্যোগে যদিও যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নদী বাঁধ মেরামতির কাজ হচ্ছে, তবুও সেই বাঁধ কতটা জলের চাপ সহ্য করতে পারবে তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে । ক্যানিংয়ের মধুখালি এলাকায় দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার নদীবাঁধ ভেঙে গিয়েছিল আমফানে । মাতলা নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছিল বিস্তীর্ণ এলাকা । এই এলাকার মানুষ এখনও ঘরছাড়া । বাঁধ মেরামতি হয়নি । এলাকার মানুষ বহু  কষ্টে দিন গুজরান করছেন । তার ওপর আবারও পূর্ণিমার ভরা কোটালে বাঁধ ভেঙে জল ঢুকলে তারা কোথায় যাবেন, কোথায় থাকবেন তা নিয়েই আতঙ্কের প্রহর গুনছেন ।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
পূর্ণিমার ভরা কোটালে বাঁধ ভেঙে গ্রামে জল ঢোকার আশঙ্কা, বিনিদ্র রজনী কাটছে সুন্দরবনবাসীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল