স্থানীয়দের অভিযোগ, রংবার জানানো সত্ত্বেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই স্কুলের ঘর মেরামত করে দেওয়া হয়নি। তার ফলেই এই ঘটনা। জানা গিয়েছে, প্রাথমিক চিকিৎসার পর ওই শিশুদের ছেড়ে দেওয়া হয়। অ্যাসবেস্টস ভেঙে পড়ায় শিশুদের পাশাপাশি আহত স্কুলের রাঁধুনিও হাতে চোট পেয়েছেন।
advertisement
এক শিশুর অভিভাবক জানালেন, গ্রামের মানুষরাই চাঁদা তুলে রান্নার হাঁড়ি-কড়াইয়ের ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু রান্নার মান ভাল নয়। স্কুলের অবস্থাও ভাল নয়। রান্না এবং পড়াশোনা একই জায়গায় হয়। এদিন অ্যাসবেস্টস ভেঙে পড়ে চাপা পড়ে দুটি শিশু। সেই সঙ্গে চাপা পড়ে রান্নার জিনিসও। শিশুদের স্থানীয়রাই বের করেন বলে জানা গিয়েছে।
আরও অভিযোগ, স্কুলের ভিতরটাকে গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, সেখানেই মজুত থাকে চাল, আনাজ। শিশুদের পড়াশোনা চলে উঠোনে। এদিনের ঘটনায় কোনও শিশু গুরুতর জখম হয়নি এটাই স্বস্তির। এ বিষয়ে বাসন্তীর বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল জানান, ‘‘বাসন্তীর একটি স্কুলে এই ঘটনা ঘটেছে। এতে কেউ আহত হয়নি। মিথ্যা রটনা হচ্ছে প্রশাসন অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে কী হয়েছে প্রশাসনকে ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে অবিলম্বে যাতে ঠিক করা যায় তার ব্যবস্থা করা হবে।’’
সুমন সাহা