এই সংগঠনের আনুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে হরিপালে। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের কৃষিজ বিপণন মন্ত্রী বেচারাম মান্না, কৃষিমন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় গ্রন্থাগার মন্ত্রী বিকাশ দেবনাথ, পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার সহ একাধিক বিধায়ক ও বিভিন্ন জেলার নেতৃত্ববৃন্দরা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন হুগলি এবং পার্শ্ববর্তী জেলার আলু ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: মহেশতলার নার্সের রহস্যমৃত্যুতে নয়া মোড়, স্বামীই কি ছক কষে খুন করল স্ত্রী শিল্পীকে?
advertisement
মূলত কৃষকদের স্বার্থে এই সংগঠন কাজ করবে। পাশাপাশি আলুর দাম নিয়ন্ত্রণ , আলুর কালোবাজারি রোধ সহ একাধিক বিষয়ে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে সংগঠন কাজ করবে। কয়েক দিন পর থেকেই রাজ্যজুড়েই সংগঠনের সদস্য গ্রহণপদ শুরু হবে। এতদিন পর্যন্ত রাজ্যে জুড়ে পশ্চিমবঙ্গ প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতি নামে একটি সংগঠন ছিল। এবার আরও একটি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটল রাজ্য সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়।।
এই বিষয়ে কৃষি মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানান, মুখ্যমন্ত্রী চান সমস্ত শ্রেণীর মানুষ উপকৃত হবেন, তা থেকেই এই সিদ্ধান্ত। সব কিছু ই আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়। কিন্তু তা না করে ধর্মঘট ডেকে দেওয়া ঠিক নয়।
কৃষিজ বিপনন দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী বেচারাম মান্নার দাবি, সংগঠন মানেই সবার স্বার্থ দেখা। কিন্তু যে সংগঠন ছিল তারা দুই একজনের স্বার্থ দেখতো। এবং সরকারের সিদ্ধান্তকে মানতো না, এবং সরকারকে বিপাকে ফেলার চেষ্টা করতো । সেই জন্যেই আলু চাষী, আলু ব্যবসায়ীদের উন্নতি করার জন্য বিকল্প সংগঠনের প্রয়োজন আছে। তাই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এই সংগঠন তৈরি করা হয়েছে।