সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না মেহেবুব। আন্দোলন চলাকালীনই কলকাতার একটি হাসপাতালে তিনি শারিরীক অসুস্থতার কারণে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর এখন কিছুটা সুস্থ তিনি। ছয় দিন পর বাড়ি ফিরেই আজ মেহেবুব এই চিঠি তাঁর বাড়ির দেওয়ালে দেখতে পান।
আরও পড়ুন: ২০০০ টাকার নোট…! দেশবাসীর জন্য এল ‘জরুরি’ নির্দেশ, আপডেট দিয়ে দিল RBI
advertisement
তবে অসুস্থতা নিয়েও মেহেবুব বিধাননগর উত্তর থানায় যাবেন। যদিও তাঁকে আজ বেলা ১১টা নাগাদ ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তবে তিনি তাঁর অসুস্থতার করণ দেখিয়ে জানিয়েছেন তিনি আজই দেখা করবেন তবে তাঁর থানায় আসতে নির্ধারিত সময়ের কিছু সময় বিলম্ব হবে। এর আগেও ১৯ মে মেহেবুব মণ্ডলকে তলব করে বিধাননগর উত্তর থানা।
১৫ মে বিকাশভবন ঘেরাও অভিযান ছিল চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। সেদিন সরকারি কর্মীদের ছুটির পর তাঁদের বাড়ি যেতে বাধা এবং সেই সময় পুলিশ সরকারি কর্মীদের বের করতে গেলে পুলিশকেও বাধা দেয় চাকরিহারারা। সেই সঙ্গে বিকাশভবনের গেট ভেঙে ফেলা অর্থাৎ সরকারি সম্পত্তি নষ্টের অভিযোগে একাধিক চাকরিহারাদের ডেকে পাঠায় বিধাননগর থানা।
১৯ মে মেহেবুব মণ্ডলকে ডাকা হলেও তিনি ওইদিন দেখা করেননি। পরিবর্তে আইনজীবীদের সঙ্গে দেখা করে আদলতের দারস্থ হয়েছিলেন এই চাকরিহারা শিক্ষক। হাইকোর্ট জানিয়ে দেয় চাকরিহারাদের গ্রেফতারির মতো কোনও বড় পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ।
আরও পড়ুন: কাচ্চি বিরিয়ানিতে ‘কাচ্চি’ শব্দের ‘অর্থ’ কী জানেন…? চমকে দেবে সঠিক ‘উত্তর’, গ্যারান্টি!
পরে ২১ মে আরও বেশ কয়েকজন চাকরিহরাদের বিধাননগর উত্তর থানায় ডেকে পাঠানো হলে বিকেলেই সেইদিন মেহেবুব মণ্ডল থানায় যান। তাঁকে দীর্ঘক্ষণ বসিয়ে রেখে শুধু মাত্র নাম-ঠিকানা জিজ্ঞাসা করেছে পুলিশ এমনই জানিয়েছিলেন মেহেবুব। পরে এই আন্দোলনের আরও এক নেতা চিন্ময় মণ্ডলকেও একই ধারায় ডেকে পাঠানো হয়। এবার ফের মেহেবুব মণ্ডলকে তলব করল পুলিশ।