৫৫ জন শিক্ষক থেকে প্রথমে ১৪ জন কমে যায়। এরপর আবারও এই স্কুলের ১১ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা কমেছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ স্কুল বর্তমানে মাত্র ৩০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকাকে নিয়ে চলছে। সেখানে মোট পড়ুয়ার সংখ্যা প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার। বোঝাই যাচ্ছে এতে পড়াশোনা কার্যত লাটে ওঠার জোগাড় হয়েছে।
আরও পড়ুন: দুর্গা-কালী-শিব তিন দেবতার নামে জয়ধ্বনি দিয়ে বাংলায় বক্তব্য শুরু মোদির
advertisement
এই বিষয়ে মথুরাপুরের কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের চন্দন মাইতি বলেন, প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি ছাত্রছাত্রী পড়ে। কিন্তু যদি একসঙ্গে এতজন শিক্ষক-শিক্ষিকার চাকরি চলে যায় তাহলে স্কুলের পঠন-পাঠন চলবে কীভাবে? তিনি জানান, হাইকোর্টের নির্দেশে ১১ জনের চাকরি চলে যাওয়া ছাড়াও সম্প্রতি তিনজন শিক্ষক-শিক্ষিকা উৎস্যশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে বদলি হয়ে যান।
তবে শুধু কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুল নয়, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্যান্য স্কুলেও এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হোক, এটাই এখন চাইছেন অভিভাবক থেকে শুরু করে প্রধান শিক্ষকরাও।
নবাব মল্লিক