TRENDING:

মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্রগুলিকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

Last Updated:

মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্রগুলিকে আর্থিক সাহায্যের আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর। মাদ্রাসা বোর্ডের অনুমোদন ও তাদের সমান বেতনের দাবিতে ৪০ দিন অনশন করেন এমএসকে-র শিক্ষকরা। তেহট্টের জনসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা, বেতন দেওয়া সম্ভব না হলেও আর্থিক সাহায্য দেবে রাজ্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#তেহট্ট: মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্রগুলিকে আর্থিক সাহায্যের আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর। মাদ্রাসা বোর্ডের অনুমোদন ও তাদের সমান বেতনের দাবিতে ৪০ দিন অনশন করেন এমএসকে-র শিক্ষকরা। তেহট্টের জনসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা, বেতন দেওয়া সম্ভব না হলেও আর্থিক সাহায্য দেবে রাজ্য।
advertisement

রাজ্যের মাদ্রাসা শিক্ষকেন্দ্রগুলিতে লক্ষাধিক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে। কিন্তু এমএসকে মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের আওতায় না থাকায় শিক্ষকদের বেতন অনেকটাই কম। তারা মাদ্রাসা বোর্ডেরও অধীন নয়। বেতন বৃদ্ধি ও আইনি স্বীকৃতির দাবিতে এমএসকে-র শিক্ষকদের ৪০ দিনের অনশন উঠেছে এ মাসেই। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের মধ্যস্থতায় অনশন ওঠে। তখনই মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্রকে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য। সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তেহট্টের জনসভায় ঘোষণা করলেন, সরকার তাদের আর্থিক সাহায্যও দেবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

৪৯৫টি এমএসকে ও এসএসকে-র উপর পঠনপাঠনের জন্য নির্ভর করে সংখ্যালঘু সমাজের একটা বড় অংশ। কিন্তু অনেক মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্রেই পড়াশোনার পর্যাপ্ত পরিকাঠামো নেই। মুখ্যমন্ত্রীর আর্থিক সাহায্যের ঘোষণায় এবার হাল ফিরবে এমএসকে-র। এতকাল ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষায় পাস করলেও এমএসকে-র সার্টিফিকেটের দাম ছিল না। অনেক ক্ষেত্রে পড়ুয়াদের তা কাজেও আসত না। বোর্ডের অনুমোদন মেলায় এমএসকে-র সার্টিফিকেটের গুরুত্বও বাড়তে চলেছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্রগুলিকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর