এই ঘটনায় ব্যবসায়ী শেখ শাহাজামালের ক্ষতি হয়েছে। কয়েক লক্ষ টাকার সামগ্রী এই ঘটনায় পুড়ে নষ্ট হয়। ভয়াবহ এই আগুন দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে স্থানীয়রা। তারাই প্রথমে এই আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগায়।
জনবহুল এলাকায় দোকানটি অবস্থিত হওয়ায় আতঙ্কে স্থানীয়রা বের হয়ে আসে বাড়ি থেকে। ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে দমকলের ৩টি ইঞ্জিন যায়। রাজাবাগান থানা ও রবীন্দ্রনগর থানার পুলিশকর্মী ও ওয়ার্ডের কাউন্সিলরাও সেখানে পৌঁছান।
advertisement
এরপর দমকলের ৩টি ইঞ্জিনের প্রায় দু’ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও সেখানে সবকিছু পুড়ে যায়। পুরো দোকান ও দোকানে থাকা প্রায় ৫০০টির বেশি দামি সেলাই মেশিন ও মেশিন তৈরির সরঞ্জাম পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
দমকলের প্রাথমিক অনুমান শর্ট-সার্কিট থেকে এই আগুন লাগতে পারে। তবে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থলে দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল নাকি তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সময়ে আগুন লাগার ঘটনা বেশি নজরে আসছে। শীতকালে শুষ্ক পরিস্থিতি থাকার জন্য এই ঘটনা ঘটছে। তবে বারবার কেন একই ধরণের ঘটনা ঘটছে সেই জিনিসটিও তদন্ত করা হচ্ছে। সবকিছু খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রশাসন।