পুলিশ সূত্রে খবর, রায়দিঘির চাপলা এলাকায় বাড়ি আনোয়ার হোসেন হালদার (১৮) বাইকে চেপে পাথরপ্রতিমার দিকে যাচ্ছিলেন। পথে দুর্ঘটনার মধ্যে পড়েন তিনি। দুর্ঘটনার পর স্থানীয়রা আনোয়ারকে উদ্ধার করে পাথরপ্রতিমার গদামথুরা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে। পরে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।
advertisement
অপরদিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরের ডাকাতমারা এলাকায় মায়াচাঁদ মোল্লা (৬১) পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে। স্থানীয়দের দাবি পুজোর সময় রাস্তায় পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার ছিল। ফলে অনেকেই নিয়ম মেনে গাড়ি চালিয়েছেন। এখন পুজোর সময় শেষ হতেই আবার বাইক আরোহীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গোটা ঘটনায় আরও পথ নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি তুলেছেন সকলেই।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিকে পুলিশের পক্ষ থেকেও নাকা চেকিং সহ হেলমেটহীন আরোহীদের ধরতে জোরদার অভিযান শুরু করা হয়েছে। এই ধরণের ঘটনা কমাতে নির্দিষ্ট স্পিড লিমিটের মধ্যেই গাড়ি চালানোর পরামর্শ দিয়েছে তারা। সচেতনতা বৃদ্ধিই একমাত্র দুর্ঘটনার হার কমাতে পারে। নাহলে আর কোনওভাবেই সম্ভব নয় বলে মনে করছেন তাঁরা।






