ঐতিহ্য ও মরশুমের সামঞ্জস্য রেখে বারুইপুরের মানুষ উৎসব পালন করে, আর এই পিঠে পুলি উৎসব অসাধারণ। নিজে পিঠে কিনে খেয়ে মন্তব্য বিধানসভার অধ্যক্ষ তথা বারুইপুর পশ্চিম বিধানসভার বিধায়ক বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বর্তমানে পিঠে পুলি খাওয়ার ধুম লেগে যায় শীত পড়ার মুহূর্ত থেকেই। এর সঙ্গে রয়েছে খেজুর গুড়। বলতে না বলতেই জিভ দিয়ে জল গড়িয়ে যাওয়ার জোগাড়। বাঙালির পেটে কি শুধু পিঠে সয়? যদি মতামত নেওয়া যায় তবে আপনি কোন পক্ষে?
advertisement
আরও পড়ুন: ভারতীয় রেলে এবার রোবটিক টেকনোলজি! হাত লাগাবে বিশেষ কাজে, যাত্রী সুরক্ষা বেড়ে যাবে কয়েকগুণ
এই নিয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন মতামত দিয়েছেন। কেউ বলেছেন শীতকালে পিঠের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। আবার কেউ বলেছেন শীতকালে পিঠেই সব নয়। বাইরের খাবারেরও গুরুত্ব আছে। ফাস্টফুডের রমরমা। হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম বাঙালির সাধের পিঠে-পুলি, এমনকি গ্রামবাংলাতেও। এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বারুইপুরের পদ্মপুকুরে ,বারুইপুরবাসীদের শীতের আমেজকে আরও অন্য মাত্রা যোগ করার জন্য শুরু হল পিঠে পুলি উৎসব।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মন মুখরিত রকমারি পিঠের পুলির পসরা সাজিয়ে বসেছে ব্যবসায়ীরা। ভোজন রসিক বাঙালিদের শীতের মরশুমে মন জয় করে নিচ্ছে লোভনীয় পিঠা পুলি। চেটে-পুটে নানা স্বাদের পিঠে খেল কচিকাঁচারা। পিঠে চাখা থেকে বাদ যাননি প্রবীণরাও। কালের নিয়মে নানা কারণে সে স্বাদ থেকে বঞ্চিত অধিকাংশ বাঙালি। আর মিললেও আগেকার দিনের পিঠে পুলির স্বাদ যেন সোনার পাথর-বাটি। সে স্বাদ জানেই না বর্তমান প্রজন্মের কচিকাঁচারা। সেই অপূর্ণতা মেটাতেই এ ধরনের পিঠে পুলি উৎসবের আয়োজন।





