দক্ষিণ ২৪ পরগণার নরেন্দ্রপুরে সুদীপ নারু হত্যাকাণ্ডে ধৃতের সংখ্যা আগেই পৌঁছে গিয়েছিল সাতের ঘরে। পুলিশের দাবি, এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে রক্তাক্ত সংঘর্ষে খুন হন সুদীপ। এই ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া শ্যামল বিশ্বাস ও বাপ্পা মিস্ত্রিকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে মেলে বড় সূত্র।
আরও পড়ুনঃ ধর্ষণের চেষ্টায় হাজতবাস, জেল থেকে ফিরেই… বাসন্তীতে তৃণমূল নেতার ছেলের অনুগামী যা কাণ্ড ঘটাল
advertisement
অভিযুক্তরা স্বীকার করেন, বনহুগলী দু’নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের জয় কৃষ্ণপুর মিস্ত্রিপাড়ার একটি কলা বাগানের ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে রাখা হয়েছে আগ্নেয়াস্ত্র। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ওই স্থানে তল্লাশি অভিযান চালায়। উদ্ধার হয় দুটি আগ্নেয়াস্ত্র। পুলিশের মতে, এই অস্ত্রই খুনের মূল হাতিয়ার হতে পারে। যা মামলার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার হবে। আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ফলে খুনের রহস্য উন্মোচনের দিকে আরও কিছুটা এগিয়ে গেল বলেই মনে করছে পুলিশ।