এইরকম ঘটনা বর্ষার চলতি মরশুমেও একাধিকবার প্রত্যক্ষ করেছে স্থানীয়রা। স্থানীয় ঝড়ে বাসন্তী, রায়দিঘির কিছু এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস দেওয়ার যে পদ্ধতি, আধুনিক প্রযুক্তির হাত ধরে তা অনেক উন্নত হয়েছে। স্যাটেলাইট ইমেজ সহ আরও নানা প্রযুক্তির কারণে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়গুলির নিয়ে এখন অনেকটাই নির্ভুল পূর্বাভাস দিতে পারে আবহাওয়া দফতর। কিন্তু বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি, স্থানীয় ঝড় ইত্যাদির ক্ষেত্রে পূর্বাভাস এখনও ততটা নির্ভুল হয় না।
advertisement
আরও পড়ুন: ফাঁকা জঙ্গলে গোপনে গোপনে চলছিল ‘জঘন্য’ কাজ! খবর পায় বন দফতর, হানা দিতেই জালে ২
সেজন্য এসব ক্ষেত্রে পূর্বাভাস আরও নিখুঁত করতে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নিজস্ব কেন্দ্র খোলার পাশাপাশি রেডার বসানো সহ একগুচ্ছ উদ্যোগ নিচ্ছে আবহাওয়া দফতর। আর তারই অঙ্গ হিসেবে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরেও হবে আবহাওয়া কেন্দ্র।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যত বেশি তথ্য আসবে, তা বিশ্লেষণ করে তত বেশি নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে। সেজন্য তথ্য সংগ্রহের পরিকাঠামো ঢেলে সাজার সিদ্ধান্ত হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরদ্বীপে তাঁদের একটি নিজস্ব কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে। পরবর্তীকালে উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটেও কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। যার ফলে উপকৃত হবেন স্থানীয়রা।