বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সর্দার অবশ্য বলেন, বিষয়টি নজরে আছে। আমরা দেখছি। বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার বেগমপুর পঞ্চায়েতের কাটাখাল-উত্তরভাগ বাইপাসে খালের ধারে ২ কোটি ৪৮ লক্ষ ৯৭ হাজার টাকায় এই সেলিং হাব নির্মিত হচ্ছে। গত বছর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শিলান্যাস করেছিলেন। তার কয়েক দিনের মধ্যেই তড়িঘড়ি কাজ শুরু যায়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ৪০০ বছরের ঐতিহ্য, আদি গঙ্গার পাড়ে যজ্ঞেশ্বরী কালীপুজো! জঙ্গল নেই, তবুও আজও নির্জন পরিবেশ
কয়েকটি দোকান তৈরি হয়ে রঙের প্রলেপও পড়েছে। মোট ৬২ বিঘা জায়গা জুড়ে এই হাব তৈরি হচ্ছে। বারুইপুর ব্লকের সাউথ গড়িয়া, বেগমপুর, চম্পাহাটি পঞ্চায়েতের ১ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই বাজি শিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়াও উত্তর পুড়িতে ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট গড়ে তোলার জন্য প্রশাসন থেকে জায়গা দেখা হলেও কাজ এগোয়নি বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের।
বাজি ব্যবসায়ী অর্জুন মণ্ডল বলেন, সেলিং হাব দ্রুত চালু হলে অনেক মানুষ উপকৃত হত। আমরাও প্রশাসন ও ক্ষুদ্র দফতরের কাছে বারংবার আবেদন জানিয়েছি, দ্রুত কাজ হোক। বিধায়ক নিজে উদ্যোগ নিয়েছেন। তারপরেও কেন কাজ পিছিয়ে যাচ্ছে বলতে পারছি না।