আরও পড়ুন: টেনে হিঁচড়ে ধরে…! গৃহশিক্ষিকাকে কাছে টেনে যা করল পড়ুয়ার বাবা, জানাজানি হতেই তোলপাড়
কিন্তু হরেন্দ্রনাথ আর একটা টাকা দিতেও অস্বীকার করেন। তিনি জানতেন, টাকা নিয়ে আবার নেশাদ্রব্য কিনবেন ছেলে। টাকা না দেওয়ায় বাবা-ছেলের মধ্যে তুমুল বচসা হয়। অভিযোগ, তখনই ক্ষিপ্ত হয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাবার মাথা ও শরীরে কোপ মারেন ছেলে। গুরুতর জখম হয়ে হরেন্দ্রনাথ বাড়ির উঠোনেই লুটিয়ে পড়েন।
advertisement
বাবাকে খুনের পরে কিছু ক্ষণ গ্রামে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়ান ছেলে। বাড়িতে কেবল বাবা-ছেলেই থাকতেন। তাই প্রথমে খুনের কথা কেউ টের পাননি। তবে প্রতিবেশীরা খোঁজখবর নিতে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় হরেন্দ্রনাথকে উদ্ধার করেন। গভীর রাতে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় হরেন্দ্রনাথকে উদ্ধার করে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকেরা ওই বৃদ্ধকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।