একটি সূত্রে জানা গিয়েছে চঞ্চল দাস নিজে সাপ বিশেষজ্ঞ। তিনি সাপ ধরতে জানেন।এদিন চাকুলিয়াতে একটি মিলে সাপ ঢুকে পড়ে। সেই সাপ ধরতে গিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে সাপটি ধরে জারে ঢোকানোর সময় সাপটি তার হাতে কামড় দেয়। এর পর তাকে স্থানীয় চাকুলিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে তার সম্পর্কিত ভাই জারে করে সাপটি নিয়ে আসেন হাসপাতালে।
advertisement
আরও পড়ুন : পরীক্ষায় টোকাটুকি করতে না পারার 'প্রতিবাদে' অবরোধ, ইটবৃষ্টি-সহ ধুন্ধুমার কাণ্ড কলেজপড়ুয়াদের
হাসপাতালের পক্ষ থেকে বন দফতরকে খবর দিলে সাপটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় জুওলজিক্যাল পার্কে।ইতি মধ্যে জানা গেছে তিনি ২০০০ হাজারের বেশি বিষধর সাপ ধরেছেন এখনও পর্যন্ত। চার মাস আগে তিনি মুম্বইয়ে এই কাজই করতেন। সেখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে সাপ উদ্ধার করাই তাঁর পেশা ছিল। সেখান থেকে ফিরে এসে তিনি আর সেখানে না ফিরে এখানেই সেই পেশাকে রোজগারের পথ বানিয়ে কাজ শুরু করে।
এলাকার মানুষ তাঁকে সাপ বিশেষজ্ঞ বলেই চেনে। তাঁর কাছ থেকে জানা যায় সে মোট দুই হাজারের বেশি সাপ ধরেছে। বুধবার সেই সাপ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে আক্রান্ত হন। এই বিষয় নিয়ে তাঁর পরিবার কোনও কথা বলতে চায়নি সংবাদমাধ্যমকে। তাঁর চিকিৎসা চলছে ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে।
সাপের কামড়ে আহত চঞ্চল দাসের সাথে কথা বললে তিনি জানান বুধবার প্রায় তিন ফুটের সাদা খরিশ সাপ ধরতে গিয়ে ছিলেন তিনি। তার কামড়েই আক্রান্ত হন তিনি।