রাতের বেলা ঘরের ভেতর ছটফট করতে করতে মারা যায় দুটি ছাগল। বাড়ির মালিক তখনও পর্যন্ত কিছু বুঝতে পারেনি। পাশের ঘরে রাখা গরুগুলিও ছটফট করতে শুরু করে। যে জায়গায় বাধা ছিল, সেখানে থাকতে চাইছে না। রাতের বেলা হওয়ায় বাড়ির মালিক কিছু বুঝতে পারেননি।
আরও পড়ুন: ‘সাজানো বাবা’-য় বিপত্তি, সার্টিফিকেট বাতিল বিজেপির জয়ী পঞ্চায়েত সমিতি সদস্যের
advertisement
সকালবেলা গোয়াল ঘরে গরু বের করতে গেলে বাড়ির মালিক জয়ন্ত চন্দ ফোসফোস শব্দ শুনতে পায়। উঁকি মারতেই চক্ষু চড়কগাছ তাঁর। দেখতে পান খুটির পেছনে কুন্ডুলি পাকিয়ে ফোনা তুলে বসে সাপ। যা দেখে চোখ কপালে উঠে যায় বাড়ির মালিকের। তড়িঘড়ি গরু গুলিকে বের করা হয় ঘর থেকে। খবর দেওয়া হয় পরিবেশপ্রেমীদের।
আরও পড়ুন: ৪ শিক্ষক গ্রেফতার, এবার ৭ শিক্ষক সিবিআই-এর সামনে! ফের জল্পনা
খবর চাউর হতেই প্রচুর মানুষ ভিড় জমান। খবর দেওয়া হয় ধূপগুড়ি পরিবেশপ্রেমী সংগঠন ডুয়ার্স ন্যাচারাল অ্যান্ড নেক লাভার অর্গানাইজেশনকে। সংগঠনের সদস্যরা তড়িঘড়ি গিয়ে বহু প্রচেষ্টার পর সেই বিষধর গোখরো সাপটিকে উদ্ধার করে বন দফতরের হাতে তুলে দেয়। আতঙ্ক মুক্ত হয় এলাকা। প্রায় প্রতিদিন ৫-৬ টি করে সাপ উদ্ধারের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে সর্বত্র।