খেজুরি-২ পঞ্চায়েত সমিতির আসন সংখ্যা ছিল ১৫। বিজেপি পায় ৯টি আসন, তৃণমূল কংগ্রেস পায় ৬টি আসন। পঞ্চায়েত সমিতি গঠনের আগে বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগদান করে দুই সদস্য। ফলে তৃণমূল ৮, বিজেপি ৭। খেজুরি দু’নম্বর পঞ্চায়েত সমিতিতে সভাপতি এবং সহ-সভাপতি তৃণমূলের পক্ষ থেকে নির্বাচিত হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর স্থায়ী সমিতি গঠনের আগেই ব্যাপক গন্ডগোল বেধে যায়। বোমাবাজির অভিযোগ ওঠে। শিশির অধিকারির গাড়ি ভাঙচুর করা হয়, আহত হন শিশিরবাবু। এমনই অভিযোগ ওঠে।
advertisement
আরও পড়ুন: এটি কী প্রাণী বলতে পারবেন? থ বিজ্ঞানীরাও, আসল সত্য বেরিয়ে আসতেই আকাশ থেকে পড়ল সকলে
সেদিনের মত স্থায়ী সমিতি গঠন বন্ধ হয়ে যায়। হাইকোর্টের নির্দেশ ২০ সেপ্টেম্বর জেলাশাসকের দফতরে স্থায়ী সমিতি গঠন করা হবে। সেইমতো বুধবার সকাল থেকে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয় জেলাশাসকের দফতরের ৫০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সব De.El.Ed কলেজে এ বছর থেকেই বন্ধ অফলাইন অ্যাডমিশন! বড় পদক্ষেপের কথা জানাল পর্ষদ
খেজুরি দু’নম্বর পঞ্চায়েত স্থায়ী সমিতি নির্বাচনে ২৪ জন সদস্য অংশগ্রহণ করতে পারবে। পঞ্চায়েত সমিতির ১৫ জন সদস্য এছাড়াও পঞ্চায়েতের প্রধান, বিধায়ক সাংসদ। সেই মোতাবেক সকাল ১১.৪৫ নাগাদ জেলাশাসকের দফতরে এসে হাজির হন কাঁথির সাংসদ তথা বিরোধী দলনেতার বাবা শিশির অধিকারী। শিশিরবাবু বললেন, ”খেজুরি ২ নম্বর ব্লকে বোর্ড গঠনের সময় কিছু মানুষ সন্ত্রাস তৈরি করে নির্বাচন করেছিল। আজ মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে এখানে আসতে বাধ্য হয়েছি। তবে ডেভলপমেন্টের জন্য ভোট দেব। যারা ডেভেলপমেন্ট করবেন তাদেরকেই ভোট দেব। এই মুহূর্ত ভোট গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জেলাশাসকের ডি ব্লকে এই প্রক্রিয়া চলছে।”